ছোটোবেলা বিশেষ সংখ্যা ৯৪

ছোটোবেলা বিশেষ সংখ্যা ৯৪ সম্পাদকীয়, করোনার জন্য ছুটির পর গ্রীষ্মের ছুটি, তারপর তো স্কুল খুলে গেছে। আর স্কুল মানেই হল পড়া আর খেলা দুই। সেদিন রাজদীপ হাসতে হাসতে এসে ওর স্যারকে দেখালো রাজদীপের বন্ধু তাকে কিভাবে চকের গুড়ো মাখিয়েছে গোটা মুখে। সেই দেখে স্যারও খুব হাসতে লাগলেন আর আমি রাজদীপের সেই ছবি দেখে নীল আকাশের বুকে সাদা মেঘের উয়ারে বেড়ানো দেখছিলাম। কি তোমরা কি দেখছো? জানিও কিন্তু। সোমরাজ জানিয়েছে সে পড়ার ঘরের জানলায় বসে কি কি দেখে। তোমরাও জানিও। অন্যদিকে রূপা আন্টি আবার সাদা নয় কালো মেঘের ছড়া বলেছে। স্বপ্ননীল, মেঘের বুকে গণেশের মুখ এঁকে পাঠিয়েছে। মেঘের কথা শুনে মেঘের মতো ভেসে ভেসে বেড়াতে মন চাইছে তো? জয়দীপ আঙ্কেল তাইতো বহরমপুর যাবার গল্প বলেছেন। আর মলয় জেঠু যেখানে বেড়াতে গেছেন সেখানে আবার মুজেরা থাকে। মুজ কি? বলব না। জানতে পড়তে হবে হিমবাহের ঘাড়ের উপর। যাক অনেক বেড়ানোর গল্প হলেও এটা তো ঠিক পুজো এসে গেল। পুজো মানেই উমা তার মা বাবার কাছে ফিরবে। এদিকে জয়াবতীরাও পুজোয় বাড়ি ফিরবে। কিন্তু পেরজাপতি? উমাশশী? তারা? তারাও কি বাড়ি ফিরবে? এসব নানা প্রশ্ন নিয়ে এবার হাজির তৃষ্ণা আন্টির