ছোটোবেলা বিশেষ সংখ্যা ১১৮

ছোটোবেলা বিশেষ সংখ্যা ১১৮ সম্পাদকীয়, অরিন্দম, তুহিন, সৌনকশৌর্য তিনটি ছবি পাঠিয়েছে। ওদের অনেক ভালোবাসা জানিয়ে আজকের পর্ব শুরু করলাম। আর সেরা পাঠকের ব্যাচটা অসীম আঙ্কেলকে দিতেই হল। কারণ অসীম আঙ্কেলের ছোটোবেলা আর আমাদের ছোটোবেলা একাকার হয়ে গেছে এই পাঠ প্রতিক্রিয়ায়। একরাশ আনন্দ নিয়ে এবার এসো শীতলগ্রামের ছোট্ট বন্ধুটিকে দেখে নিই। জিজ্ঞেস করলাম, তুমি হাসছো কেন? ওমা হাসতে হাসতে কি বলল জানো? - পাচ্ছে হাসি, হাসছি তাই। সেই শুনে আমিও তো হেসেই মরি। হবে না কেন! হাসি তো করোনার মতোই ছোঁয়াচে। ঋপণ আঙ্কেল ততক্ষণে খুদে বন্ধুর হাসির ছবিটা তুলে পাঠিয়ে দিয়েছে। সেটা দেখে আমি আবার হাসতে শুরু করলাম। হাসতে হাসতে পেট ফেটে যাচ্ছিল শতদ্রু জেঠুর নাটুকে মামার গল্প পড়েও। হাসি যখন আর থামেই না তখন পীযূষ আঙ্কেলের ঘুম পাড়ানি ছড়া পড়ে ঘুমাতে গেলাম। ঘুমাতে ঘুমাতে স্বপ্ন দেখলাম, আমাদের স্বাধীনতা দিবসের শতবর্ষ পালন হচ্ছে। কেন এমন স্বপ্ন? কারণ ঘুমানোর আগেই যে ছোটোবন্ধু অমরের লেখা পড়েছিলাম। রাইলী দিদির লেখাটা পড়ে কত কিছু জানলাম। জানার কি আর শেষ আছে? কিন্তু এটা জেনে রাখো বেশি হাসা ভালো নয়, শেষে গিয়ে কাঁদতে হয়। আজও শ