জ্বলদর্চি

গুচ্ছ কবিতা /কথিকা মণ্ডল

গুচ্ছ কবিতা 
কথিকা মণ্ডল


বাঙালি মেয়েদের সৌন্দর্য

বাঙালি মেয়েদের সৌন্দর্য অপূর্ব, মহান, এবং আলোকিত। এই স্বভাবগুলি তাদের ব্যক্তিত্বে একটি অবিস্মরণীয় চমক যোগায় এবং তাদের সামাজিক সাক্ষরতা আরও বৃদ্ধি করে। একজন বাঙালি মেয়ে সবসময় প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের একটি অমূল্য রত্ন, হৃদয়ের সারাংশে সজীব একটি ফুল।

বাঙালি মেয়েদের চোখের অড়চনা অপূর্ব, তাদের চোখে সবুজের মতো আলোকিত এবং একটি বিশেষ মনোবল যোগায়। তাদের মুখের হাসি একটি সত্যিকার রমণীয় অসীম ক্ষমতা, যা তাদের সময়ের সাথে সাথে ভিন্ন ধরণের ভাবনা এবং ভাষা সহ প্রতিষ্ঠিত করে।

বাঙালি মেয়েদের শরীরে বিদ্যমান একটি মোহনীয় মুকুট, যা তাদের সৌন্দর্যের উচ্চতা আরো উজ্জ্বল করে। তাদের পরিচিতির সাথে একটি অমিল যোগায় এবং তাদের লেটেস্ট ফ্যাশন এবং স্টাইলে তাদের আতুর বৃদ্ধি করে।

তাদের ভাষা ও সাহিত্যিক দক্ষতা আরও একটি উজ্জ্বল দিক। বাঙালি মেয়েরা সাহিত্য, কবিতা, ও সৃষ্টিশীলতা বিষয়ে আগ্রহী, এবং তারা প্রতিষ্ঠিত সাহিত্যিক কার্যক্রমে অংশ নিয়ে থাকতে পছন্দ করে।

বাঙালি মেয়েদের সৌন্দর্যের এই অবিস্মরণীয় সৃষ্টি তাদের একটি নির্ভরযোগ্য সমাজের রূপান্তর করে এবং তাদের প্রতিষ্ঠান আরও উচ্চ করে তোলে।

চোখ

চোখের দৃষ্টিতে বস্ত্র বোধ,
জীবনের কঠিন সত্য সমূহ।

কণ্ঠে মিশে যায় সুজলাম,
আঁধারে পথে হয় দীপ্তিমান।

প্রেমের চোখে মেলে রঙিন স্বপ্ন,
জীবনের মাঝে হাসি আর আঁধার।

মুখে আসে ভালোবাসার গল্প,
চোখে বুঝায় জীবনের অমিল পাথর।

সত্যের অগ্রদূত হয় চোখের আলো,
বিশ্বের অতীতে একটি অমৃত কানাই।

জীবনের পথে আসে চোখের জল,
কঠিন সত্যে আলোর এক স্বপ্ন।

চোখের বন্দুকে বলে কাছে এসো,
জীবনের যুদ্ধে থাকো প্রতিরক্ষায়।

বৃষ্টির অম্বরে মিলে যায় চোখের জল,
জীবনের সত্যের বৃষ্টির ধারা।

চোখের পাতায় ছুটে আসে বিপুল বৃষ্টি,
জীবনের কড়া যাত্রায় এক সাথে থাকা।

জীবনের মিষ্টি আঁধারে ভরা,
চোখের কোনো কোণে থাকে সত্যের চেহারা।

চোখের সমুদ্রে ডুবে যায় স্বপ্ন,
জীবনের মাঝে চোখের আলোর দ্বীপ।

বীজে উঠে আসে ভিন্নমুখো বৃষ্টি,
জীবনের অজানা পথে চলা।

চোখে চলে আসে জীবনের দুঃখ,
হৃদয়ে বসে থাকে আশা আর ব্যথা।

চোখের সীমানা ছুঁইয়ে আসে সত্য,
জীবনের ভালোবাসায় হারাতে ভালো।

চোখের মুখে বসে থাকে সুখের গান,
জীবনের সত্যে থাকতে চাই সাথে।

গোলাপের কাঁটা  

                
গোলাপের কাঁটায় তীক্ষ্ণতা বাড়ে,
রাতের অন্ধকারে কোনো মায়ার সংসারে।

বিকেলে আবেগে বৃষ্টির ধারা,
সৃজনশীল পৃথিবী, এক করুণা চাঁদনী।

সুজল হৃদয়ে হেসে কুসুমের মালা,
বাতাসে ভরা আকাশ, সজীবনের সোনালী রঙ।

গোলাপের কাঁটা চুক্তি রইলো ভেঙে,
ভালোবাসা যেন রয়েছে একই রোদনে।

মেঘের ছায়ায় মিষ্টি গল্প বোঝা,
সন্ধ্যায় সুখে ডুবে আছে মেঘের শোভা।

চন্দ্রমা মিশে যায় রাতের মধ্যে,
ভোরের উজ্জ্বল আলো আসে ভেসে।

হৃদয়ে বাজে সুর ভরা শোনায়নি,
স্বপ্নভরা রাতে হৃদয় আছে আকাশে।

গোলাপের কাঁটা শোক না, আসুক মিলনে,
মেঘের মধ্যে হৃদয়ে রয়েছে মিষ্টি ছন্ন।

কায়া ও মরীচিকা

বর্ষা বৃষ্টির বন্ধনে, কায়া চলে আসে সেজে,
মরীচিকা গান গায়, সুরে বুঝে মেজে।

হাসির মাধুর্যে, চকিতে কায়ার চোখ,
মরীচিকা রঙিন, সীতল বন্ধন রূপ।

বহারি সাবুজে, গল্পে কায়া চলে,
মরীচিকা ভোরে, ছড়ায় সূর্যের আলোয়।

মেঘের ছায়ায়, কায়া ছুঁয়ে যায়,
মরীচিকা ভেসে, সৃষ্টির রহস্য বলে।

সৃষ্টির পথে, কায়া হাঁটে যায়,
মরীচিকা রাতে, আলোর স্বপ্ন দেখায়।

সাঁজে হৃদয়, কায়া গান গায়,
মরীচিকা সুরে, ভালোবাসা বণ্টায়।

আকাশে উড়ায়, কায়া পাখি বলে,
মরীচিকা বলে, প্রেমের বিশেষ ভাষা।

এই কায়া ও মরীচিকা, গল্পে বিস্তৃত,
ভালোবাসা রাঙায়, সৃষ্টির মহাকাব্য ছড়ায়।

Post a Comment

1 Comments