জ্বলদর্চি

কথাসাহিত্যিক সিজার বাগচী-র সাক্ষাৎকার নিয়েছেন: অমৃতা ভট্টাচার্য


কথাসাহিত্যিক সিজার বাগচী-র সাক্ষাৎকার নিয়েছেন: অমৃতা ভট্টাচার্য 


অমৃতা ভট্টাচার্য: ভালো লিখতে হলে বিশ্বসাহিত্য পড়া নাকি জরুরী — আপনার লেখক জীবনে এটা কতটা প্রাসঙ্গিক?

সিজার বাগচী:  দেখুন, বিষয়টি খুবই প্রাসঙ্গিক৷ কারণ ছোটবেলা থেকে আমার পারিবারিক সূত্রেই আমি প্রচুর বই পড়ে বড় হয়েছি৷ প্রথমে যেমন হয় কমিকস, ছোটদের বই প্রচুর পড়েছি। তারপর ধীরে ধীরে বড়দের লেখাপত্র পড়েছি। ফলে ছোটদের বই একজন লেখকের জীবনে আমার মনে হয়েছে একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।  আমি ব্যক্তিগতভাবে বিশ্বসাহিত্য পড়ে বড় হয়েছি। আমি বারবারই মনে করি ভালো লিখতে গেলে বিশ্বসাহিত্য পড়া আবশ্যিক। আমার প্রিয় লেখক সম্পর্কে বলার প্রসঙ্গে আমি একই সঙ্গে সতীনাথ, বিভূতিভূষণ-এর পাশে কিন্তু জে এম কুৎজিয়া বা আর্নেস্ট হেমিংওয়েকে রাখব। যে আর্ট ও ফর্ম দুটো নিয়ে আমি মুখ্যত কাজ করি, দুটোই ওয়েস্টার্ন আর্ট ফর্ম। এক্ষেত্রে ওয়েস্টার্ন লিটেরেচার পড়া জরুরি। আর্ট ফর্ম গুলোকে ভালোভাবে বুঝতে গেলে পাশ্চাত্য সাহিত্য পড়তে হবে। কিন্তু এখানে একটি বিষয় উল্লেখ করা প্রয়োজন। ইদানীং একটি প্রবণতা হয়েছে, বাংলা সাহিত্য নিয়ে কথা বলার সময় বিদেশি সাহিত্যের প্রসঙ্গ  টেনে আনা। এটা আমাদের মাথায় থাকা উচিত যে, প্রতিটি ভাষার সাহিত্যের শিকড় তার সংস্কৃতিতে আছে। পায়েস আর কেকের তুলনা করা মুশকিল। পায়েস কেমন খেতে লাগছে সেটা কেকের নিরিখে বিশ্লেষণ করা যাবে না। এই সময় যারা বাংলা কথাসাহিত্যে কাজ করছেন তাঁদের বারবার তুলনা করা হচ্ছে বিদেশি লেখকদের সঙ্গে। প্রভাব নিশ্চয়ই থাকবে। কিন্তু সেই লেখকের লেখা সেই সংস্কৃতির দিক থেকে না দেখে অন্যদিক থেকে দেখলে এটা সেই সমসাময়িক সাহিত্যের ক্ষতি বলে আমি মনে করি।    

অমৃতা: পরিবেশ সংক্রান্ত সংকট এবং পরিবেশরক্ষা নিয়ে এখনকার বাংলা সাহিত্য কতটা সচেতন? দৈনিক পত্রিকার রবিবারের পাতায় আপনার ছোটগল্প “জল” এবং আরও অন্যান্য লেখা এই বার্তা দিয়েছে আগেই। আপনার কি মনে হয়, সামাজিক ও রাজনৈতিক সচেতনতার পাশাপাশি পরিবেশ সচেতনতা বাংলা সাহিত্যে এখন আরও বেশি আসা উচিত?

সিজার: হ্যাঁ, আসা উচিত। পরিবেশ এমন একটা বিষয় এই মুহূর্তে সেটা সবসময় মাথায় রাখা প্রয়োজন। পরিবেশ এই মুহূর্তে এক ভয়ংকর অবস্থার মধ্যে আছে। আমরা যারা একটু চোখ কান খোলা রেখে চলি টেলিভিশন, নিউজ চ্যানেল বা আমরা যদি একটু গ্রাম গ্রামান্তরের দিকে যাই তাহলে পরিষ্কার বুঝতে পারি গত কুড়ি বছরে বাংলার পরিবেশ অনেক পাল্টে গেছে। শুধু যে এই প্রবল গরম বা শীত চলে যাচ্ছে তা নয়। জল নিয়ে আমরা এক প্রবল সংকটের মুখে দাঁড়িয়ে আছি। প্রথম সমস্যা হল, জল পাওয়া যাচ্ছে না। দ্বিতীয় সমস্যা হল, আর্সেনিকের সমস্যা। আমরা এখনও পরিবেশ সম্পর্কে যথেষ্ট সচেতন নই। বলা ভালো, বেশির ভাগ মানুষ একেবারেই সচেতন নন। আমরা অপরিকল্পিত জীবন যাপন করি। পরিবেশকে আর কোনও ভাবেই উপেক্ষা করা যাবে না। আমাদের আর্থ-সামাজিক বা মনস্তাত্ত্বিক বিষয়ের সঙ্গে পরিবেশ অঙ্গাঙ্গীভাবে যুক্ত। 

অমৃতা:  আমরা এখন ডিজিটাল এবং প্রিন্ট – দুটোতেই সমান ভাবে কাজ করছি। আমরা যদি বিশ্বায়নের প্রেক্ষিতে কথা বলি তাহলে দেখব, ধীরে ধীরে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে কাজ করার প্রবণতা বেশ বাড়ছে। অনেকের বক্তব্য হল এতে প্রিন্ট মিডিয়ার ক্ষতি হচ্ছে এবং হাতে ধরে বই পড়ার যে অভিজ্ঞতা, সেটা থেকে মানুষ বঞ্চিত হচ্ছেন। বাচ্চারাও হাতে ট্যাব নিয়ে পড়ছে। ডিজিটাইজেশনে কি বাংলা সাহিত্যের প্রচার ও প্রসার বাড়ছে? আপনার এ বিষয়ে কী বক্তব্য?


সিজার: দেখুন, এটা একটা খুব স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। একটা সময় ছিল যখন ছাপাখানা আসেনি তখন মানুষ হাতে পুঁথি লিখত এবং পড়ত। তারপর উইলিয়াম কেরী-রা এলেন। ছাপাখানা এল। বাংলার প্রথম ব্যাকরণ রোমান হরফে ছাপা হল পর্তুগালে। এরপর আস্তে আস্তে ছাপা বই বেরোতে শুরু করল। আমার ধারণা আমরা যদি টাইম মেশিনের সাহায্যে সেই সময়ে ফিরে যেতে পারি, তাহলে দেখব তখনও একদল গোঁড়া মানুষ ছাপাখানার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে কথা বলছেন। আমি মনে করি ডিজিটাল মিডিয়া অনেক বেশি হেল্পফুল। কলকাতায় ডিজিটাল মিডিয়ায় প্রকাশিত কোনও কাব্যগ্রন্থ মানুষ ফিলাডেলফিয়ায় বা কঙ্গো বা অ্যান্টার্কটিকায় বসে পড়তে পারছেন। বাঙালী তো শুধু পশ্চিমবঙ্গে আটকে নেই। আমার মনে হয়, ডিজিটাল মিডিয়ায় কাজ আরও অনেক বেশি মন দিয়ে করা উচিত। অমৃতা:  আপনার গদ্য সংকলন “ছুঁয়ে থাকা মুহুর্তরা” পুরনো সময়ের প্রসঙ্গে গ্রাম বাংলার কথা বলে। আপনার ব্যক্তিগত জীবনের সঙ্গে গ্রাম-বাংলার যোগাযোগ কতটা?

সিজার:  আমি যে জায়গাটায় থাকি, সেটার নাম হল বালি-দুর্গাপুর। সেটি কলকাতার কাছেই। কিন্তু আশির দশকে, অর্থাৎ যখন আমি এখানে বড় হয়েছি, তখন জায়গাটি ছিল নিশ্চিন্দিপুরের মতই একটা গ্রাম। এখানে অনেক ফাঁকা মাঠ, কাশফুল ফুটে থাকে। হাওড়ার ব্রীজ থেকে যে চার্চটি দেখা যায় সেটি আমার স্কুল। আমি যখন সকালবেলা সেই স্কুলে যেতাম, দেখতাম লাঙ্গল হাতে মানুষ চাষ করছেন। বাড়ির সংখ্যা অনেক কম ছিল। আমরা পূর্ববঙ্গের মানুষ। যদিও আমার জন্মের অনেক আগেই আমার পরিবার এখানে এসেছিল। এখানে অনেক বাঁশঝাড় ছিল। এখানকার আদি বাসিন্দারা বিশ্বাস করতেন, সেখানে রাতে নিশি মানুষকে নাম ধরে ডাকে। সন্ধেয় তাঁরা সাপকে ‘লতা’ বলতেন। আমার বাবা যদিও খুব যুক্তিবাদী মানুষ ছিলেন। তিনি ভূত-প্রেত কিছুই মানতেন না। আমি এই প্রকৃতির মধ্যেই বড় হয়েছি। নব্বই দশকের মাঝামাঝি সময় থেকে জায়গাটা বদলে যেতে শুরু করে। এখন সেই জায়গাটাকে আর চেনাই যায় না। পঁচিশ বছরে আমূল পরিবর্তন হয়ে গেছে। ছোটবেলার দিনগুলো মনের ওপর খুবই গভীর ছাপ ফেলে যায়। গ্রামবাংলাও এভাবেই আমার মনের মধ্যে সেভাবেই রয়ে গেছে। আমি সুযোগ পেলেই লং ড্রাইভে চলে যাই হুগলী বা বর্ধমানের গ্রামের দিকে। হাইওয়ে থেকে আলপথে হেঁটে যাই। একটা ছোট্ট চায়ের দোকানে বসি। ওখানকার মানুষদের সঙ্গে কথা বলি। অফিসে কাজের ফাঁকে এইসব অভিজ্ঞতার কথা টুকরো টুকরোভাবে লিখতে শুরু করেছিলাম। কোনও পরিকল্পনা ছাড়াই এই লেখাগুলো সেভাবেই এসেছে। 

অমৃতা: সমাজে নারীর অবস্থানের কথা এসেছে আপনার লেখায়। বর্তমান সাহিত্য সমাজে নারী-লেখকদের অবস্থান নিয়ে কিছু বলবেন? বাংলা সাহিত্য চর্চায় নারী লেখক এবং পুরুষ লেখকদের মধ্যে কি কোনও বিভেদ করা হয় বলে আপনার মনে হয়? 

সিজার:  এই মুহূর্তে নারী লেখক যারা লিখছেন তাঁরা অনেকেই খুবই ভাল লিখছেন। সবচেয়ে বড় কথা হল, এখনকার নারী লেখকদের লেখা অকপট। এটা খুবই স্বাস্থ্যকর ব্যাপার। আমি একটা সংস্থার সঙ্গে যুক্ত আছি, যদিও খুব বেশি সময় দিতে পারি না। সেখানে আমার অভিজ্ঞতা হয়েছে যে বাঙালি মধ্যবিত্ত সমাজে নারীর অবস্থান এখনও খুব একটা ভাল নয়। অর্থনৈতিক স্বাধীনতার সঙ্গে নারীর স্বাধীনতার যোগাযোগটা খুব বেশ খাটে না এখানে। আমার একটা উপন্যাস “পুতুলখেলা”-য় আমি এই বিষয়ে বলেছি। সেখানে কেন্দ্রীয় নারী চরিত্র একজন স্কুল টিচার। অর্থনৈতিক স্বাধীনতা সত্ত্বেও তাকে অনেক ধরণের সংগ্রাম করতে হয় এবং সে নিজেকেই দোষী ভাবতে শুরু করে। বাঙালি মেয়েদের মানসিকতার মধ্যে এটা হয়ত কিছুটা আছে। এখন বাংলায় যে সমস্ত নারী লেখকেরা এসব বিষয় নিয়ে সরাসরি লিখছেন, আমি মনে করি তাদের লেখা আরও বেশি করে সামনে আসা উচিত।  

আর বিভেদের প্রসঙ্গে বলি, আমি যে বৃত্তের মধ্যে ঘোরাফেরা করি, সেখানে আমি কোনও বিভেদ দেখি না। কিন্তু হতে পারে, সেই বৃত্তটা ছোট। 

অমৃতা:  সম্পর্কের নিজস্ব চরিত্র বা টানাপোড়েন নিয়ে লেখা আপনার গল্প পাঠকপ্রিয় হয়েছে বরাবরই। মানবিক সম্পর্ক ঘিরে যেসব লেখা আপনাকে অনুপ্রাণিত করেছে সে বিষয়ে জানতে চাই। যদিও কোন সময় কোন লেখা কীভাবে আপনার মননে প্রভাব ফেলেছে সেটা বলা প্রায় অসম্ভব। তাও পাঠক হিসেবে এই বিষয়ে যদি জানতে চাই -- 

সিজার:  তালিকা বেশ দীর্ঘ। তবে বাংলায় প্রথমেই যিনি মাথায় আসেন, তিনি হলেন সতীনাথ ভাদুড়ী। তিনি আমার অসম্ভব প্রিয় লেখক। এ ছাড়াও বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়, বিমল কর, শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়, শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায় -- এঁদের লেখার আমি বিশেষ ভক্ত। ইংরাজি সাহিত্যে যে নামটি প্রথমেই মাথায় আসে, সেটি হল জে এম কুৎজিয়া। তাঁর ফিকশন এবং নন-ফিকশন – দুটোই আমাকে সমানভাবে টানে। এ ছাড়াও মিলান কুন্দেরা, মার্কয়েজ, আর্নেস্ট হেমিংওয়ে এঁরা তো আছেনই। এক একটা লেখা বহুবার পড়েছি। দস্তভয়েস্কি পড়ে তো বেশ কিছুদিন অন্য লেখা পড়তে পারিনি। এখনকার লেখকদের মধ্যে ওল্গা টোকারচুক ভালো লাগে। পল অস্তার, অরহান পামুক, মুরাকামি, অম্বারতো ইকো, সলমন রুশদি ভালো লাগে। মানটোর গল্প ভালো লাগে। ফিলিপ রথের আমেরিকান ট্রিলজি বিশেষ পছন্দের।  

অমৃতা:  সর্বদিকে এক ভয়ংকর অবক্ষয় আর সভ্যতার সংকটের মধ্যে দাঁড়িয়ে আছি আমরা। সাহিত্যের কি সত্যিই ভূমিকা আছে এই সংকটমুক্তির অবদানে?

সিজার: অবদান তো নানা রকমের হয়। সাহিত্যের বেশ কিছু জায়গা আছে। জীবনানন্দের সেই “ইতিহাসযান” কবিতায় তিনি এরপর আমাদের অন্তর্দীপ্ত হবার কথা বলেছেন। এটা তো শুধু আজকের সংকট নয়। ইতিহাসে বারবার আসে। আপনি ভাবুন, জীবনানন্দের সময়ে কী ঘোর সংকট! হেমিংওয়ের কাহিনিতে প্রথম বিশ্বযুদ্ধ থেকে ফিরে আসা ছেলেটি বলছে, “অ্যা’ম নট ইন ইওর গডস কিংডম”। আমাদের পরের প্রজন্মের কাছে হয়ত সময় আরও অন্যরকম কঠিন হবে। এটা নতুন কোন বিষয় বলে মনে করি না। সাহিত্য এই গভীর সংকটের মধ্যে দুটো কাজ করে – এক, সময়টাকে ধরে রাখে, দুই, উত্তরণের পথ দেখায়। স্টার অব বেথলেহেমের মতই একটা দিশা দেখায় সাহিত্য। যাঁরা সেই আলো দেখতে পান, তাঁরা এগিয়ে যান। যাঁরা আলোটা দেখতে পান না, তাঁরা এগোতে পারেন না।  

অমৃতা: একজন সাহিত্যিকের মরাল ডিউটি অর্থাৎ নৈতিক কর্তব্য কতটা তাঁর লেখার বিষয় হওয়া উচিত বলে আপনি মনে করেন?

সিজার:  নৈতিকতা বিষয়টা খুবই গোলমেলে। একটা সময় মনে করা হত, বিধবারা একাদশীতে খাবেন না, সেটাই নৈতিকতা। এখন কি আমরা বিধবাদের সম্পর্কে সেটা ভাবতে পারি? আমি ঘটনার মধ্যে দিয়ে চরিত্রের হাত ধরে একটা লক্ষ্যে পৌঁছনোর চেষ্টা করছি। একটা নির্মাণ বা সৃষ্টির লক্ষ্যে আছি। সেই নির্মাণ কি সঠিক হল – সেটাই আমার দেখার বিষয়। আজ যেটা নৈতিকতা কাল সেটা নয়। চারপাশের মানুষের মনে কী চলছে সেটা আমার চিন্তার বিষয়। সেটা লেখায় তুলে ধরাই আমার কাজ। নৈতিকতার প্রসঙ্গে আমি ঢুকব কেন? আমার লেখায় চরিত্রেরা সবাই দোষে-গুণে মানুষ।

অমৃতা:  বাংলা সাহিত্যের জন্য  এবার সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার এলো না বাংলায়। নবীন তথা প্রবীণ লেখককুলে বিস্তর আলোচনা! আপনি এই প্রজন্মের একজন প্রতিষ্ঠিত সাহিত্যিক হিসেবে এই ঘটনার প্রেক্ষিতে নতুন লেখকদের কাছে কী বার্তা দেবেন? 

সিজার: যারা লিখতে এসেছেন তাঁরা কেন লিখতে এসেছেন সেটা তাঁদের কাছে পরিষ্কার থাকা উচিত। আমার মন ভাল থাকলে আমি লিখব। মন খারাপ থাকলেও আমি লিখব। তাঁদের লেখায় মন দেওয়া প্রয়োজন। আমার আগের লেখাকে পরের লেখাটা ছাপিয়ে যেতে পারছে কিনা সেটা মাথায় রাখা দরকার। নতুন বিষয় নতুন ভাবে লেখায় আসছে কিনা সেটাও ভাবনা চিন্তার বিষয় হওয়া প্রয়োজন। 

অমৃতা: ধন্যবাদ আপনাকে। নতুন প্রজন্মের লেখকেরা আপনার লেখার মধ্যে তাদের অনেক প্রশ্নের উত্তর পাবেন নিশ্চয়ই। আপনার মেধাবী কলমের প্রতি শুভকামনা রইল।

সিজার: আপনাকেও ধন্যবাদ। 

🍂

Post a Comment

3 Comments

  1. চমৎকার আলাপচারিতা। সমৃদ্ধ হলাম

    ReplyDelete
  2. অরিজিৎ মল্লিকSeptember 30, 2025

    সিজারবাবুর যুক্তিপূর্ণ বুদ্ধিদীপ্ত উত্তর খুব ভালো লাগলো। অমৃতা তাঁর নিজের ব্যক্তিত্বের ছাপ রাখবেন এটাই প্রত্যাশিত ছিল।

    ReplyDelete
  3. দারুণ লাগল!!!

    ReplyDelete