জ্বলদর্চি

ছোটোবেলা বিশেষ সংখ্যা ১১৯

 ছোটোবেলা  বিশেষ সংখ্যা ১১৯
সম্পাদকীয়,
শীতকাল মানেই নলেন গুড়, পিকনিক, বেড়াতে যাওয়া আর মেলা। কলকাতা বইমেলা চলছে। চলছে ঢাকায় বইমেলা। এছাড়া জেলায় জেলায় বইমেলাও শীতকালেই হয়। এবারের কলকাতা বইমেলার থিম স্পেন। তাবলে শুধু স্পেন নয় সব দেশের সব ভাষার বই এই বইমেলায় থাকে। আর থাকে ছোটো বড়ো সব প্রকাশনীর বাংলা হিন্দী ইংরাজি বইএর সম্ভার। যাকে বলে একের মধে সব। এই পর্যন্ত শুনে এক ছোট্ট বন্ধু বলল, এই দেখ আমি পেয়েছি একের মধ্যে সব নামে বইটা। আমি তো শুনে তাজ্জব। আর মৃণাল আঙ্কেলের তোলা প্রচ্ছদের ছবি দেখে তো আরো তাজ্জব। কেন? আরে দেখছো না, একটা খুদে সরস্বতী শাড়ি পরে সেই বই নিয়ে হেঁটে আসছে। আর সেই সরস্বতীকে নিয়ে ছড়া লিখেছে আসরফী আন্টি। হ্যাঁ গো মেয়ে মাত্রই কোমল সুন্দর মা সরস্বতীর মতো আদরের তাই তাকে যত্নে রাখে সকলেই। সকলে বলতে শুধু মা বাবা দাদা দিদি নয় দেশের সরকারও, সেই কথা  তথ্য দিয়ে বলেছে ভানুপ্রিয়া দিদি। তথ্যের কথা উঠল যখন তখন বলে রাখি ২৮ শে ফেব্রুয়ারী ছিল তথ্য সুরক্ষা দিবস। সেই নিয়ে লিখেছে দোলনচাঁপা পিসি। শ্রেয়া, রানি আর শুভঙ্করের আঁকা ছবি দেখে নাও তারপর শেষ করব আবার মেলার কথা বলে। মেলা মানেই কিন্তু বইমেলা নয়। শতদ্রু জেঠু বলেছে রাস মেলার গল্প। মেলা কথা বাকি রেখেই বলি রূপা আণ্টির পাঠ প্রতিক্রিয়া পরে জয়াবতীর কথা মনে পরে গেল। জয়াবতীর জয়যাত্রা বই হয়ে কলকাতা বইমেলায় এসে গেছে। এসো এবার মেলা দেখেনই তারপর আবার মেলা বইএর গল্প বলব।  --- মৌসুমী ঘোষ।

 কথা 
শতদ্রু মজুমদার

অঘ্রান  মাস পড়লেই  রাস  এর  কথা   মনে পড়ে যায়! মৌড়ি গ্রামের কুন্ডু বাড়ির রাস! সে  কী মেলা! টানা এক মাস ধরে চলতো।  যারা দেখেছে তারা ঠিকই জানবে।  তখন অ্যানুয়াল পরীক্ষা হতো ডিসেম্বর মাসে।  আর আমাদের স্কুলের পাশেই রাসমেলা! মনে আছে কতদিন পরীক্ষা দিয়েই ছুটেছি! পুতুল দিয়ে বানানো হতো কুম্ভকর্ণের নিদ্রাভঙ্গ! শকুনির পাশা খেলা! দ্রৌপদীর বস্ত্রহরণ! আরো কত কি! একই জিনিস রোজ দেখতাম! কেন?কে জানে! তবুও ভালো লাগতো। ঢোকার মুখেই মাস্টার যগুর খেলা। একটা লোকের দুটো হাত নেই। পা দিয়ে কতকি  বানাচ্ছে। তীর  ছুঁড়ছে।  চা করছে। পুতুল নাচ।  নাগরদোলা ঘোড়া দোলা!  আটানা এক টাকায় পাওয়া যেত একটা বেহালা! সেটা নাকি ব্যাঙের চামড়া দিয়ে তৈরি! তাতে গান বাজাতো  : মেরা দিল নে  পুকারে আজা  --- একটা অল্প বয়সী ছেলে  হাতে একগুচ্ছ বই নিয়ে সুন্দর গান গাইতো  : আজ আমি বেকার বলে /বৌদি আমায় ঝাঁটা তুলে/ গালাগালি দেয় পেট ভরিয়া /সকালে জল তুলি তারপর বাজার করি /কোমর গেছে মোর ধরিয়া!  এটা তরুন বন্দোপাধ্যায় এর কাজল নদীর জলে গানের প্যারোডি! মা একটা কিনে ছিল : আহারে ঐটুকু ছেলে এই বয়সে বই বিক্রি করছে! মায়ার টানে বুঝি! প্রায় দিন যাত্রাপালা হতো বাড়ির ভেতরে! ভক্ত প্রহ্লাদ! অহিরাবণ বধ। বঙ্গে বর্গী। যাত্রা দেখতে খুব ইচ্ছে হতো।  কিন্তু ওই যে পরীক্ষা চলছে! পরীক্ষা যখন শেষ হতো রাসমেলা তখন ভাঙ্গা মেলা! মাস্টার  জগু উধাও। পুতুল নাচ নেই! নাগরদোলা নেই! দু'চারটে লোক বাদাম ভাজা বিক্রি করছে! সস্তায় পাওয়া যেত অনেক জিনিস! মেলার প্রতি আমার আকর্ষণ সেই শিশুকাল থেকেই! সতী মায়ের মেলা! শান্তিপুরের রাস মেলা!মুলা জোড় এর  মেলা! আরো কত মেলায় যে গিয়েছি!মানকুন্ডু খাঁ বাড়ির রাসমেলাতেও!  বইমেলা তো আছেই কিন্তু তবুও কুন্ডু বাড়ির রাসমেলায় যে কিরকম ভাবে আমার মন কেড়ে নিয়েছিল বলে বোঝাতে পারবো না! মেলা থেকে তেমন কিছু কিনতাম না! আর কিনবোই বা কি করে? পয়সা কোথায়? তবুও ঘুরতাম! শূন্য হাতে সার্কাসের তাঁবুর সামনে চুপচাপ দাঁড়িয়ে থাকতাম। ঘোড়া দেখতাম! হাতি দেখতাম! সারি সারি লোকজন তাঁবুর ভেতরে ঢুকছে। বের হচ্ছে। এসবই  দেখতাম। তাতেই ভালো লাগতোl তখন কত সহজেই যে ভালোলাগাটা পাওয়া যেত! এখন দাম দিয়েও  ভালোলাগা পাওয়া যায় না। আসলে মানুষের একটা অনুভূতির ব্যাপার।  সুখানুভূতি। যে পেয়েছে সে জানে। যে পায়নি সে জানেনা।  অনেকটাই দিল্লিকা লাড্ডুর মত ব্যাপার আর কি! সে যাই হোক! প্রায় 40 বছর হল আন্দুলের পাট চুকে গেছে আমার! কয়েক বছর আগে গিয়েছিলাম! ইচ্ছে ছিল রাস মেলা দেখার! আমার এক বন্ধু পত্নী বলল : যেওনা  -----  কেন?                        মন খারাপ হয়ে যাবে! যে রাসমেলা তুমি দেখেছো তা  আর নেইl ---- সেই জায়গাটা উধাও হয়নি তো?  না সেই জায়গা আছে! মেলাও আছে! তাহলে? কিন্তু আমার  সেই শিশুবেলা তো নেই! ঠিক কথা! আমার আর রাসমেলা দেখা হলো না!

জ্বলদর্চি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে যুক্ত হোন। 👇


শুনেছি মহিয়াড়ির  ফুলবাগান স্পোর্টিং ক্লাব না কি করে! নিশ্চয়ই ভালো করে! এখনকার মানুষের নিশ্চয় ভালো লাগে! ছোটদের জন্য ঘোড়া দোলা নাগর দোলা পুতুল নাচ নিশ্চয় থাকবে! এখন যতই ডিজিটাল হম্বিতম্বি করুক না কেন,মেলার জৌলুশ কমবে না!সেটা রাস মেলা হোক বা রথের মেলা হোক!

শ্রেয়া ব্রজবাসী
সপ্তম শ্রেণী, কালনা হিন্দু বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
কালনা। পূর্ব বর্ধমান


সরস্বতীর দীক্ষা 
আসরফী খাতুন

নীল আকাশে সাদা মেঘের ভাসিয়ে দিয়ে ভেলা
চারিদিকে  খুশির জোয়ার শিউলি ফুলের মেলা।
রোদ ঝলমল  আলো মেখে ভাবে ছোট্ট ভোলা
নদীর ধারে কাশের বনে লেগেছে  আজ দোলা।
বাতাস ভায়া বলছে ডেকে শোনরে খোকা শোন
আদর করে ডাকছে নদী শোননা দিয়ে মন।
লক্ষ্মীদিদি লক্ষ্মী দেবেন ধররে সবাই তান
গণেশ দাদার ইঁদুর বাহন এনে দেবে ধান।
কার্তিকদার ময়ূর চড়ে বিশ্বভ্রমণ করে
সরস্বতীর দীক্ষা নেব এই যে নতুন ভোরে।
এটাই শুধু চাই গো মা চাইনা কোনো ধন
পড়াশুনা শিখতে মা গো চায় আমাদের মন।

রানি মণ্ডল, চতুর্থ শ্রেণি, নাওভাঙ্গা প্রাথমিক বিদ্যালয়, নাকাশিপাড়া, নদীয়া 

কোমল কমলটিকে বাঁচাও
ভানুপ্রিয়া মাহাতো
নবম শ্রেণী
জওহর নবোদয় বিদ্যালয়
পশ্চিম মেদিনীপুর

"দেখতে দেখতে স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্ণ আজ উন্নতির শিখরে ভারত, ছিল আগেও থাকবে তাই মেয়েদের উপর অত্যাচার চলবে না আর খারাপ কাজ ছেলে মেয়ে সবাই মিলে, চলো আগে দেশ বাড়ায়।"
নারীশক্তিঃ
পুরাণে আছে, যখন দেবতারা মহিষাসুরকে পরাজিত করতে পারছিল না, তখন নারীশক্তির প্রতীক মা দুর্গা  তার দশ হাত দিয়ে মহিষাসুরের হাত থেকে গোটা ধরাকে রক্ষা করেছিল; ঠিক তেমনি আজও মেয়েরা এমন অনেক কাজ করে দেখিয়েছে এবং ভবিষ্যতেও করবে। তবু যুগে এই কোমল কমল নারীরা পুরুষ দ্বারা কিংবা সমাজের অন্যান্য অনেক মানুষের দ্বাতা আঘাত প্রাপ্ত হয়ে আসছে অথবা তাদের দূরে সরিয়ে দেওয়া হচ্ছে।  শুধু তাই নয়, অনেক নারীই এখনো তাদের নিজেদের প্রতিভা ও আত্মিক শক্তি সম্বন্ধে সচেতন নয়। আমাদের দেশে এইসকল কোমল কমল নারীরা যাতে অবহেলার পাত্রী না হয় এবং তাদের মৌলিক অধিকার থেকে তারা বঞ্চিত না হয় ঠিক সেই কারণেই সরকার অনেক ধরণের প্রকল্প গ্রহণ করেছেন। তার মধ্যে একটি হল, 
'বেটি বাঁচাও, বেটি পড়াও'
এই প্রকল্পটি ২০১৫ সালে সরকার দ্বারা গৃহিত হয়, যাতে মেয়েরা মৌলিক অধিকার পায় ও চাইল্ড সেক্স রেসিও তে পরিবর্তন আনা যায়। ছেলে মেয়ে দুইই একসঙ্গে নিয়ে দেশকে উন্নয়নের শিখরে নিয়ে যাওয়াই এই প্রকল্পের প্রধান উদ্দেশ্য। এছাড়াও যাতে ভ্রূণহত্যার মতো অপরাধ না হয় এবং তাদের বাল্যকাল থেকেই শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও মৌলিক অধিকারগুলো পায় যার ফলে পরে তারা এটিএম নির্ভর হতে পারে। এই প্রকল্পের এটাও একটা প্রধান লক্ষ্য।
এই প্রকল্পটি দেশে অনেক সাড়া জাগিয়েছে সাফল্যের সঙ্গে। হেলথ ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশান সিস্টেম  এর তথ্য অনুযায়ী এই প্রকল্প গৃহীত হওয়ায় সেক্স রেসিও এট বার্থ ৯১৮ ( ২০১৪-১৬)  থেকে ৯৩৪ ( ২০১৯- ২০) তে এসে দাঁড়িয়েছে। যসুধু তাই নয়, গ্রস এনরোলমেন্ট রেসিও ৭৭.৪৫% ( ২০১৪-১৫) থেকে ৮১.৩২% ( ২০১৮-১৯) হয়েছে। 

নারী শক্তির জয় হোকঃ
"মেরোনা কোমল কমলটিকে
তারও একটা জীবন আছে,
সুযোগ দিলে কোমল কমল
পালটে দেবে ভুবনটাকে।"

আজকের দিনে মেয়েরা নিজেরদের বাড়ির বউ, বা কারো মা বা কারো বোন/ দিদি হয়েও নানান জায়গায় নিজেদেরকে প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করে চলেছে। তাদের শুধু দরকার ছিল একটা সুযোগের যেটা দেশের সরকার এই প্রকল্পের মাধ্যমে তাদের প্রদান করেছে।

তথ্য সুরক্ষা দিবস
(২৮ শে জানুয়ারী)
দোলনচাঁপা তেওয়ারী দে

আজ আঠাশে জানুয়ারি আন্তর্জাতিক "তথ্য সুরক্ষা দিবস" প্রতিবছর এই দিবস উপলক্ষে বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন সংগঠন সুরক্ষার গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতা তৈরিতে সহযোগিতা করে। গোপনীয়তার প্রতি সম্মান জানিয়ে তথ্য সুরক্ষা ও আস্থা প্রতিষ্ঠা এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে পালিত হয় তথ্য সুরক্ষা দিবস।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডিপার্টমেন্ট অফ হোমল্যান্ড সিকিউরিটির পরিচালনায় ন্যাশনাল সিকিউরিটির এলায়েন্সের নেতৃত্বে বিশ্বব্যাপী তথ্য সুরক্ষার ব্যাপারে ক্যাম্পেন চলে। এই দিনটি প্রথমবার ২০০৭ খ্রিস্টাব্দে পালিত হয়।
গোপনীয়তা দিবসের শিক্ষামূলক উদ্যোগটি মূলত ব্যবসায়ীদের পাশাপাশি ব্যবহারকারীদের অনলাইনে তাদের ব্যক্তিগত তথ্যের গোপনীয়তা রক্ষার গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানোর দিকে দৃষ্টি নিবন্ধ করে। তথ্য সুরক্ষার মূল লক্ষ্য ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষার প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি করা এবং অনলাইনে ব্যক্তিগত গোপনীয়তার বিষয়টি সুরক্ষার অধিকার নিশ্চিত করা।
ব্যক্তিগত তথ্য স্বয়ংক্রিয় প্রক্রিয়াকরণ সম্পর্কিত ব্যক্তি নিরাপত্তা কনভেনশন টি ইউরোপ কাউন্সিল কর্তৃক ২৮শে জানুয়ারি ১৯৮১ খ্রিস্টাব্দে স্বাক্ষরিত হয়। সাইবার ক্রাইম সম্পর্কিত তথ্যের অখন্ডতা এবং একইভাবে সাইবার স্পেশাল গোপনীয়তা রক্ষা করে।
চলতি বছর ভারত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কানাডা সহ 47 কি দেশ তথ্য সুরক্ষা দিবস পালন করছে। এই বছর তথ্য ও সুরক্ষা দিবসের প্রতিপাদ্য গোপনীয়তার প্রতি সম্মান প্রদর্শন, তথ্য সুরক্ষা ও আস্থার প্রতিষ্ঠা

শুভঙ্কর সেন, ষষ্ঠ শ্রেণী, সোদপুর হাই স্কুল,উত্তর ২৪ পরগণা


পাঠ প্রতিক্রিয়া
( জ্বলদর্চি ১১৮ পড়ে রূপা চক্রবর্তী যা লিখলেন।)

জয়াবতীর জয়যাত্রা শেষ পর্ব দেখে মনটা খারাপ হলো নাকি তোমাদের? সবকিছুর তো শেষ আছে, তাইনা? তবে উপন্যাসটি ধারাবাহিকভাবে পড়ে অনেকদিন ধরে তার আবেশটা বেশ থেকে গেছে এবং উপভোগ্য হয়েছে - বলো? গল্পের আঞ্চলিক ভাষা পড়তে মজা লাগছিলো না কি? জয়াবতীর জয়ে আমরা সকলেই খুব খুশি আর এমনটাই তো আমরা চাই|
 
শৌনকশৌর্য দাসের আঁকা ভীষণই ভালো হয়েছে, তুহিন সরকারের আঁকা প্রশংসনীয় আর অরিন্দম হালদারের তুলিতে গ্রামের চিত্র দেখে আমার তো এখুনি ছুটে যেতে ইচ্ছে করছে সেখানে| এদের সকলের থেকে এর পরে আরো ভালো ছবি আমরা দেখবো আশা 
 রাখলাম|

পীযুষ প্রতিহারের ঘুম পাড়ানি গানে শিশুর চোখে ঘুম আনার চেষ্টার সাথে আগামীকালের ভাবনায় চোখে ঘুম  না আসার যে ছবি ফুটে উঠেছে তা মনকে ভার করে তোলে বইকি|

শতদ্রু মজুমদারের "মামা" পরে বেশ খানিক হাসা গেলো| এমন গল্প ছোট থেকে মাঝে মাঝে শুনেছি আর লেখক ঠিক তেমনি একটি হাসির লেখা সুন্দরভাবে পড়ালেন|

 জাতীয় কন্যা শিশু দিবস - এর উদযাপনের শুরু এবং তাৎপর্য, তার ইতিহাস সম্পর্কে সুন্দরভাবে আলোকপাত করেছেন রাইলি সেনগুপ্ত| 

 ২০৪৭ এ ভারত লেখাটিতে অমর সাউ আগামী স্বাধীন ভারতের একশত বৎসরের পূর্তিতে তার কাল্পনিক চোখে ভারতের যে সম্ভাব্য চিত্র তুলে ধরেছেন তার সাথে আমরাও উঠে দাঁড়িয়ে গাই - "জন-গণ-মন অধিনায়ক জয় হে"|

 পত্রিকার প্রচ্ছদ বরাবরের মতোই যথোপযুক্ত এবং সম্পাদকীয় কলমে মৌসুমী ঘোষের সাথে পত্রিকার ভেতরের লেখা সম্পর্কে যে সারাংশ পেয়ে থাকি তা অনায়াসে নিয়ে যায় পত্রিকাটি পাঠে| জ্বলদর্চির এগিয়ে চলার পথে সর্বদা শুভেচ্ছা রাখি|


Post a Comment

0 Comments