কে শ ব মে ট্যা
আয়না
জল কাঁপলে
বেশী কেঁপে ওঠে
গাছ।
গাছ নয়
গাছের ছায়া।
চার
তিন চার বার নয়
বানাতে জানলে একবার ফেললেই হয়।
চার।
চার, মাছেদের চা দোকান।
মীর যা জানে
রান্নাঘরের বাসন নাকি কথা বলে!
বড্ড বেশীই বলে
লকডাউনের সময়।
বাড়িতে যখন কথা থাকে না–
বাসন একটু জোরে শ্বাস নিলেই
বুকটা ছ্যাঁৎ করে!
এটাও মীর জানে,
যেটা মীর জানে না।
সজনে ডাঁটা
হালকা বাতাসে দোলে না
সজনে ডাঁটা।
ডাঁটা মানেই, হাড় জিরজিরে
রোগাটে গড়ন ;
হাড়মাস চিবিয়ে– ছিবড়ে হলেই,
সহজে ছুঁড়ে ফেলা যায়।
যেভাবে রাষ্ট্র ফেলে দেয়
তার কৃষক...শ্রমিকদের...!
বাঙালি ডট কম
১.
কে আগে উঠতে পারে
নামতে পারে কে আগে
মিনিট ফিনিট আর চলে না
আজকাল সেকেন্ডেই সব
এসপার নয় ওসপার
মা কালীর দিব্যি
যেন একটা সিট খালি থাকে
বেশী ফাঁকা হলে আবার
কপালে ভাঁজ
জ্যোতিষ বিজ্ঞান ইতিহাস
বাসটি গ্রাম থেকে শহরে যায়
শহর থেকে গ্রামে আসে বাসটি।
২.
লকডাউনে ভয়ে আছে মানুষ
লকডাউনে কম ভয়ে নেই পোকা।
উচ্চবিত্ত শহুরে থেকে মধ্যবিত্ত ফ্যাশন দুরস্ত
মফসসলীয় গেঁয়ো বাবুরা পর্যন্ত
আজকাল পোকা খায়
ল্যাদ গো ল্যাদ
এইসব নিয়ে ভয়ে আছে ল্যাদাপোকা
-------
0 Comments