জ্বলদর্চি

তোর্সা নদীর পাড়ে /গৌতম বাড়ই

তোর্সা নদীর পাড়ে 
গৌতম বাড়ই 


কোচবিহার না কুচবিহার? 

ভ্রমণের প্রথমটাতেই আমার মেজাজ খিঁচে দিল দিনুদা। আমার সেই বাজারিয়া দিনুদা। ঘটে যাওয়া অতিমারি তো আমাদের অনেক কিছু শেখাল।শেখাল কী করে ঘন্টার পর ঘন্টা বাড়িতে একলা বিনে কাজেও বসে থাকতে হয়।অসামাজিক হতে হয়। গৃহবন্দী থাকতে হয়। কিভাবে পেশা পাল্টিয়ে জীবনটাকে ফের ভাসিয়ে রাখতে হয়। দিনুদা তাই অতিমারির প্রকোপ কমে আসতেই নিজের সাবেকী পেশা রেখেও অতিরিক্ত একটি পেশা বা ব্যবসা চালু করেছিলেন। ভ্রমণ সংস্থার অফিস। তা বাজার যেতেই পাকড়াও আমি। 
-- গুরু আমার ভ্রমণ সংস্থার হয়ে কোথাও চলুন।
-- এ তো সারপ্রাইজ দিনুদা!
-- বস্ ঐ কোণে, বাজারের নিচে একটা দশ-বাই- দশের ঘর নিয়েছি। একটু চরণছোঁয়া পেলে ধন্যি হতাম ভাই আমার।
আমি মনে মনে ভাবছি শুধু কী পেশা, তার সাথে দিনুদা নিজের ভাবভঙ্গি কথাবার্তা সব পাল্টে নিয়েছে। আমাকে কখনও গুরু বলছে আবার কখনও বস। লে হালুয়া! ব্যবসা কেন দিনুদার বেশভূষা সব পাল্টে গিয়েছে। আমি ভাবতে ভাবতেই দিনুদার দোকানে গিয়ে হোঁচট খেলাম। আরে এ কী দেখছি! একদম কর্পোরেট ধাঁচে এক তন্বী সুদর্শনা আলো ছড়াচ্ছে অফিসের ভেতরে। ঠারেঠোরে দেখলাম আড়চোখে, বাঁকাচোখে, সোজাচোখে। দিনুদার ভেতরেও তাহলে এত প্রতিভা লুকিয়েছিল? বোঝা যায় না, একদম বোঝা যায় না বাইরেটা দেখে মানুষের। 

তো সেই দিনুদা-কে বলেই বসলাম -- দাদা, কুচবিহার ভ্রমণ করতে যাব, কুচবিহার আর তার আশপাশে দুদিনের ট্যুর। প্যাকেজ আছে কোনো?

কুচবিহার! দিনুদা আঁতকে উঠলেন। এক ঝটকায় দাঁড়িয়ে পড়লেন। আমি তো প্রমাদ গুনলাম একী ভুল করলাম! কুচবিহারে তাহলে কেউ কি বেড়াতে যায় না? 
দিনুদা পরক্ষণেই আমার কৌতূহল নিরসন করলেন। 
বললেন-- আরে বস ওটা কুচবিহার নয়, কোচবিহার। কোচ জনজাতির আদি বাসস্থান। তার থেকেই কোচবিহার। আমরা বাঙালিরা অধিকাংশ বেড়াতে যাই হুজুগে। ভূ-পর্যটকের দৃষ্টিভঙ্গিতে নয়। নইলে কলকাতায় বাড়ি ডুয়ার্সে ভ্রমণে যাবেন , আমার জিগ্গেস করে কিনা--- দাদা ডুয়ার্সটি কী আলাদা জেলা? ডুয়ার্সের পুরোটাই কী পশ্চিমবঙ্গের মধ্যে পড়ে? অনেকে বলেছে কিছুটা ভূটান জোড়া আছে। কালিম্পং জেলাটিও কী ডুয়ার্সে পরে? আমি তাকে থামিয়ে দিই এরপর-- ব্যাস আর নয়। আপনার এত প্রশ্নের উত্তর দিতে পারব না। ডুয়ার্সের প্যাকেজগুলো আলোচনা করি এরপর। যথারীতি পরে আসবে বলে, এখনও আসেনি। তারপর আমায় বলল-- বস্, ডুয়ার্স আর তার সঙ্গে জুড়ে কোচবিহার আমার পাঁচদিন- চাররাত্রির ভাল প্যাকেজ আছে। আমি করিয়ে দেব। 

পদাতিকে চেপেছিলাম শিয়ালদা থেকে। বেশ রাত করে ছাড়ে, এগারোটা কুড়িতে। খেয়ে দেয়ে জম্পেজ দুলুনি ঘুমে পরের দিন সকালে নিউ-কোচবিহার স্টেশনে নেমেই শুরু হল আমাদের কোচবিহার ভ্রমণ । 

ডুয়ার্স নিয়ে এখন পাতার পর পাতা লেখা এবং ছবি  যে কোনও ম্যাগাজিনের ভ্রমণ বিষয়ক সূচীতে পাওয়া যায়। আমি কোচবিহারের কথাই বলব। কারণ আজ থেকে বহু বছর আগে ধর্মতলার বাস গুমটিতে  কলকাতা - কোচবিহার রকেট বাসে আমার পাশে বসা আমারই বয়সী  ছেলের বাবামশায় এক বয়স্ক লোককে জিগ্গেস করেছিলেন -- আচ্ছা দাদা এই কোচবিহারটি কি প্রোপার বিহারে পড়ছে? শুনলাম শিলিগুড়ির আগে কিছুটা বিহার হয়েই যায় বাসটি? 
একদম জটায়ূ ভঙ্গিতেই তিনি বললেন। অজ্ঞতা দেখে অবাক হতেই হয় একই রাজ্যে বাস করে। পরে ছেলেটির সাথে বাসে বসেই প্রগাঢ় বন্ধুত্ব হয়। সে যাচ্ছে কোচবিহারে পলিটেকনিক কলেজে পড়তে। আমি শিলিগুড়ি নেমে যাব । নাম ছিল মলয়, বেশ মনে আছে। আজ ডিজিটাল মাধ্যমে ঠিকানা আজীবন সংগ্রহে রাখা যায়, তখন এরকম বন্ধুত্ব কত হারিয়ে গিয়েছে প্রত্যেকের। ফিরে আসি আবার কোচবিহার ভ্রমণে।

স্টেশন থেকে শহরে ঢুকতেই মনটা বেশ ভাল লাগতে শুরু করল। চওড়া রাস্তা, সোজাসুজি। "কোচবিহারের মহারাজাদের আমলে তৈরি"। রিক্সার সওয়ারি হয়েছিলাম। রিক্সাওয়ালা বললেন এ কথা। এখানে এসে এরমধ্যেই মানুষজনের সাথে কথা বলে এটুকু বুঝলাম, এরা এখনও ভাবে ভঙ্গিতে কথাবার্তায় অনেক সহজ  সরল আমাদের মহানগরের থেকে। কোচবিহারের এক সবিশেষ বর্ণনা দেই আগে । কোচবিহারের সাথে কোচবিহার রাজবাড়ি জড়িয়ে আছে সবার আগে। 

ইতিহাস খ্যাত কুচবিহারের রাজপ্রসাদ আমাদের সকলের কাছে একটি অতি পরিচিত স্থাপত্য। মহারাজা নৃপেন্দ্র নারায়ণ ভুপবাহাদুরের স্পর্শধন্য কুচবিহার রাজপ্রাসাদ  অতীতের গৌরবময় মহিমা নিয়ে আজও সমুজ্জ্বল। প্রখ্যাত কথা-সাহিত্যিক প্রবোধকুমার সান্যাল, তার ‘দেবাত্মা হিমালয়’ গ্রন্থে ভারতের পাঁচটি বৃহৎ রাজপ্রাসাদের কথা উল্লেখ করতে গিয়ে লিখেছেন—-“কুচবিহারের রাজবাড়ি…..এরা চোখে স্বস্তি আনে”। বরোদার মহারাজের লেখা ‘The Palaces of India“ গ্রন্থের একটি অধ্যায় জুড়ে রয়েছে কোচবিহার রাজবাড়ির রঙিন আলোকচিত্রের বর্ণনা। প্রকৃতপক্ষে এই রাজপ্রসাদ শুধু কুচবিহার তথা পশ্চিমবঙ্গ নয়, সমগ্র ভারতের মধ্যেই স্থাপত্যকলার অন্যতম নিদর্শন রূপে পরিচিত হবার দাবী রাখে। আজ হয়তো এই রাজপ্রসাদে রাজা নেই, তবে ইতিহাসের বহু ঘটনার সাক্ষী রাজপ্রাসাদ এখনো রয়েছে। বিভিন্ন সময়ে মহারাজগণ  রাজধানী স্থানান্তরিত করেছেন, মহারাজ নৃপেন্দ্র নারায়ণের পূর্ববর্তী রাজাদের সেইসব পুরনো রাজধানীর ধ্বংসাবশেষ বর্তমানে পাওয়া যায় না বললেই চলে। এর প্রধান কারণ হলো তখনকার রাজধানীর গৃহগুলি প্রধানত মাটি, বাঁশ, খড় দ্বারা তৈরি করা হতো। পরবর্তীকালে অত্যাধিক বৃষ্টিপাত, বন্যা, ভূমিকম্প, প্রাকৃতিক দুর্যোগের ফলে সেগুলি নিশ্চিহ্ন হয়ে যাওয়াটাই স্বাভাবিক। ১৮৭৪ সাল পর্যন্ত রাজধানী শহরের বেশিরভাগ বাড়ি ছিল মাটির তৈরি। মহারাজা হরেন্দ্র নারায়ণের রাজত্বকালে কুচবিহারের রাজধানীর পরিবর্তন হয়েছিল তিনবার। তৎকালীন সময়ে মাটি, খড়, বাঁশের কাঠামোয় রাজপ্রাসাদ নির্মাণ হয় এবং পরবর্তীতে ভেতরের চারদিকে এবং দেওয়ালের কিছু অংশ ইট দিয়ে গাঁথা হলেও মাটির মেঝের  কোন পরিবর্তন হয়নি। পাশ্চাত্য শিক্ষায় শিক্ষিত আধুনিক কুচবিহারের রুপকার মহারাজা নৃপেন্দ্র নারায়ণ কুচবিহারে আধুনিক রাজপ্রাসাদের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন এবং এরপর থেকেই বর্তমান রাজপ্রাসাদ নির্মাণের পরিকল্পনা শুরু হয়। মহারাজা নৃপেন্দ্র নারায়ণ এবং সুনীতি দেবীর যৌথ উদ্যোগে পাশ্চাত্য স্থাপত্য অনুকরণে এই রাজপ্রাসাদের নির্মাণ কাজ শুরু হয় ১৮৮৩ সালের জানুয়ারি মাসে। ইট তৈরি করার দায়িত্বে ছিলেন মি. ডি. লেনুগারডি। রাজপ্রাসাদের উত্তর  অংশের কাজ প্রথম শুরু হয়। পুরনো বাড়ি ভেঙে নতুন বাড়ি করা হয়। এই অংশের নির্মাণকার্য দ্রুত শেষ করার পর মহারাজা সেখানে থাকতে শুরু করেন। দরবার হল নির্মাণের কাজ শুরু হয় ১৮৮৬ সালের মার্চ মাসে। ইংরেজ ক্লাসিকাল ভাবনা, ইতালীয় শিল্প নৈপুণ্য এবং ভারতীয় কারু ভাবনায় গড়ে ওঠে এই রাজপ্রাসাদ। এই রাজপ্রাসাদ নির্মাণের পর নতুন এক অধ্যায়ের সূচনা হয়। রাজধানীর স্থানও স্থায়ী হয়।

মহারাজার উৎসাহ এবং পরামর্শে প্রাসাদ নির্মাণের সময় পূর্ব পরিকল্পনার যেমন অনেক পরিবর্তন হয় তেমনি অনেক সংযোজন  হয়। এভাবেই ১৮৮৭ সালে প্রাসাদ নির্মাণের কাজ শেষ হয়। রাজপ্রাসাদটির নির্মাণকার্য সম্পন্ন করার জন্য সেসময় মোট ব্যয় হয়েছিল ৮,৭৭,২০৩ টাকা।

এই প্রাসাদ নির্মাণের কাজকর্ম দেখার জন্য বিখ্যাত স্থাপত্য শিল্পী Mr. F. Barckley কে নিযুক্ত করা হয়। তিনি সেসময় বর্ধমান পৌরসভায় কর্মরত ছিলেন। মেসার্স মলিরিয়ার এন্ড এডওয়ার্ডস কোম্পানি রাজপ্রাসাদ নির্মাণের দায়িত্ব পায়। Mr. Barckley র বিবরণ থেকে জানা যায়, কুচবিহার রাজপ্রসাদ আধুনিক এবং রুচিসম্মতভাবে নির্মিত-এটি ত্রিতল না করে দ্বিতলের উপর গম্বুজ স্থাপন  করা হয়েছে। অট্টালিকা সংলগ্ন দুটি প্রাঙ্গণসহ এই প্রাসাদের মোট আয়তন ৫১৩০৯ বর্গফুট। এর মধ্যে উঠোন যুক্ত হয়ে আছে, যার মোট আয়তন ৭৬৫৯ বর্গফুট। উত্তর-দক্ষিণে এর দৈর্ঘ্য ৩৯৩ ফুট ৭ইঞ্চি এবং পূর্ব পশ্চিমে এর দৈর্ঘ্য ২৯৬ফুট ২ইঞ্চি। একতলাতে অবস্থিত দরবার কক্ষ। দরবার কক্ষটির দৈর্ঘ্য ৭২ফুট, প্রস্থ ৬৫ফুট ৫ইঞ্চি। ভূমি থেকে প্রাসাদের উচ্চতা ১২৪ফুট ১০ইঞ্চি। উত্তর ও পশ্চিম দিকে মূল প্রবেশদ্বার দুটি অবস্থিত এবং একাধিক পার্শ্ব  সিঁড়ি রয়েছে। একতলায় একটি তোষাখানা সহ ২৪টি কক্ষ রয়েছে প্রাসাদের অভ্যন্তরে। রয়েছে ৫টি স্নানাগার। দ্বিতলে ১৫টি শয়ন কক্ষ, ৩টি বৈঠকখানা, ১টি বিলিয়ার্ড কক্ষ, ৪টি তোষাখানা ও ১১টি স্নানাগার রয়েছে। প্রাসাদের পাঁচকোণে ৫টি সিড়ি। রাজ কর্মচারী এবং দাস-দাসীদের জন্য নির্দিষ্ট আছে আলাদা দুটি লোহার ঘোরানো সিঁড়ি। অন্যান্য সিঁড়িগুলো অষ্টভুজ আকারে তৈরি। তবে দ্বিতলটি সাধারণত রাজ পরিবারের লোকজনের জন্যই নির্দিষ্ট ছিল। দরবার কক্ষের মাঝখানে সুরুচিসম্পন্ন ধাতুনির্মিত অর্ধগোলাকার গম্বুজ। গম্বুজটির জন্য স্টিলের প্লেটগুলি ইংল্যান্ড থেকে আনা হয়।

রাজপ্রাসাদ সংলগ্ন রয়েছে দুটি বৃহৎ গৃহপ্রাঙ্গণ। একটি দৈর্ঘ্য ৭৫ ফুট ৮ ইঞ্চি ও প্রস্থ ৭৬ ফুট ৯ ইঞ্চি। এটি শুধুমাত্র মহিলাদের জন্য ব্যবহৃত হতো। অন্যটির দৈর্ঘ্য হল ৪৮ ফুট, ৯ ইঞ্চি, প্রস্থ ৩৮ ফুট। বহিরাগত অতিথিদের জন্য এটি ব্যবহার করা হতো। এছাড়া প্রাসাদাভ্যন্তরে  একটি সংগ্রহশালা আছে। ইতালিও স্থাপত্য, কলা এবং অলংকরণের এক অপূর্ব সমন্বয় এই প্রসাদ এর প্রধান আকর্ষণ।

রাজ আমলে বহু গণ্যমান্য অতিথি  এসে এই রাজপ্রাসাদে  অবস্থান করেছেন। আবার স্বাধীন ভারতের একটি জেলায় পরিণত হবার পর ‌১৯৫৪  সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরু এবং পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী বিধান চন্দ্র রায় কুচবিহার এসে এই প্রাসাদে অবস্থান করেন। 

১৯৮২ সালের  ২০ মার্চ ভারত সরকারের পুরাতত্ত্ব বিভাগ (A.S.I) অধিগ্রহণ করার পর রাজপ্রাসাদটি  জাতীয় সৌধ হিসেবে ঘোষিত হয়েছে।

এখন পর্যটকদের জন্য অপূর্ব এক দর্শনীয় স্থান। ইতিহাসকে চাক্ষুষ করবার জায়গা। স্থানীয় টোটোওয়ালা আমাদের গাইডের কাজ করছিল। অবাক লাগল-- মহারাজদের পরিকল্পিত রাস্তাঘাট স্কুল কলেজ হাসপাতালের স্থাপত্য দেখে। কলকাতার লালদিঘীর মতন, এখানেও আছে সাগরদিঘী। আছে তার পাড়ে বিভিন্ন অফিস। রাজ্য আর কেন্দ্রীয় সরকারের। মদনমোহন মন্দির আর দেবীবাড়ির দুর্গাপূজাও দেখলাম। মাটি আর সবুজের ঘ্রাণ মেখে এবং নাগরিক স্বাচ্ছন্দ্য বজায় রেখে কোচবিহার আমায় মুগ্ধ করল। তোর্সানদীর পাড় ঘেঁসে গড়ে উঠেছে এই শহর। সাহিত্যিক অমিয়ভূষণ মজুমদারের বসবাস লেখালেখি সবই এ শহরে, একদম খাস তালুক। আচার্য ব্রজেন্দ্র নাথ শীলের স্মৃতিমাখা এই শহর। 

বেড়িয়ে এসে বললাম দিনুদাকে-- হেব্বী ঘুরে এলাম দাদা আপনার কল্যাণে। দিনুদা জিভ কেটে বললেন-- ছি! ছি! তা কেন ? আপনারা হলেন গিয়ে বস্, কাস্টমার।আপনাদের খুশ-ই আমাদের মূলধন। লক্ষ্মী। 

আমি দিনুদাকে বললাম-- তবে আপনায় কোচবিহার বেড়িয়ে এসে এক রহস্য দি দাদা। কোচবিহার রাজপ্রাসাদের ডিজাইনে এক স্ট্রাকচারাল ভুল নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে আমার মনে হল। বলুন তো ভুলটি কী? 

"তা বেশ বললে তো ভায়া। এবার তো দেখছি আমায় এ তথ্য সংগ্রহ করতেই হবে। "-- দিনুদা টেবিলের ওপর গালে হাত দিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে বললেন। 

---------------------------শেষ--------------------------
কৃতজ্ঞতা: ইন্টারনেট । সঙ্গের ছবি আমার তোলা। )
 
পেজে লাইক দিন👇


Post a Comment

2 Comments

  1. অসাধারণ বর্নণা , কোচবিহার রাজবাড়ি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা সত্যি অতুলনীয়।

    ReplyDelete
    Replies
    1. শুভেচ্ছা ও ধন্যবাদ রইলো।

      Delete