জ্বলদর্চি

ছোটোবেলা বিশেষ দ্বাদশ সংখ্যা

বিশেষ ছোটোবেলা দ্বাদশ সংখ্যা  

আমন্ত্রিত লেখকদের ধন্যবাদ জানাই। সৌমেন শেখর ভালোবেসে দিয়েছেন সুন্দর ফোটোগ্রাফি। 
সংখ্যাটি নিয়মিত ও নির্ভুল সম্পাদনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছেন গল্পকার মৌসুমী ঘোষ। জ্বলদর্চি পরিবার তাঁর কাছে কৃতজ্ঞ। তাঁকেও পাঠাতে পারেন লেখা ও ছবি।
বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের ছাত্র মনোজিৎ বেরা আজ থেকে শুরু করলেন 'জানেন কি!' বিভাগটি। সবমিলিয়ে 'ছোটোবেলা' কেমন লাগছে জানাতে অনুরোধ জানাই।
মেল - jaladarchi@yahoo.in

মেঘের দেশে 

অর্ণা দাশ 
(সপ্তম শ্রেণি, পাঠভবন স্কুল, কলকাতা) 
               
                    মেঘগুলো যে এসে
                                    আকাশে বাতাসে ভেসে 
                      সোনালী রোদ ঘেঁসে
                                   আমায়ে গান সে শোনালো।
                        আমার পরাণ ভেসে 
                                     নবীন মেঘের বেশে
                         সাঁতারে সাঁতরে এসে
                                     নতুন মাছের বেশে 
                                            নতুন রত্ন চেনালো।
                          বনানীর মাঝে এসে
                                       সবুজ ঘাসের দেশে
                           নতুন সুবাস ছড়াল। 

 বাঘ

সায়নদীপ পান্ডা 
(তৃতীয় শ্রেণি, মেদিনীপুর জি এস এফ পি স্কুল)

বাঘ ভাই, বাঘ ভাই
জঙ্গলে তোমার দেখা পাই,
তুমি হও মাংসাশী;
খাও শুধু মাংস। 
খাওনা কখনো নিরামিষ 
খাও শুধু আমিষ।
তুমি হও হিংস্র প্রাণী, 
তোমাকে সবাই ভয় পায় 
তোমাকে দেখলেই, 
সবার প্রাণ যায় যায়।।


শীতের ছড়া

সন্দীপন রায়

শীত পড়ছে টাপুর টুপুর, 
শীত পড়ছে ঝুপ করে।
শীত পড়ছে সন্ধ্যা, সকাল,
শীত পড়ছে খুব ভোরে।

শীত দেখা যায় নানান রঙে,
পৌষ মাসে আর মাঘ মাসে।
এবার শীতটা অন্য রকম,
কোভিভ নামের ভাইরাসে।

গরম জামা, রঙিন টুপি,
সোয়েটার আর দস্তানা।
সঙ্গে এবার মাস্কও আছে,
সাবধানতায় নেই মানা।

এমনিতে শীত মজার ঋতু,
যদিও কারো সর্বনাশ।
চড়ুইভাতির সময় এ কাল,
ফল ফুলেরও রঙিন চাষ।

শীত দুপুরে ছাদের রোদে
গল্পপাঠে নেই জুড়ি।
ছড়ার রাজ্যে চরকা কাটে
আবহমানের শীত বুড়ি।

ঘন্টেদাদার হরেকরকমবা

মৌসুমী রায়

ঝুকাইএর এবারে ভারী মজা। ক্রিসমাস ভেকেশন, বছরে এই একবারই দেশের বাড়ি যাওয়া। দেশলাই বক্সের মত ফ্ল্যাট, পুলকারের চৌহদ্দী পেরিয়ে খোলা মাঠ, সবুজ গাছপালা, ঠাম ,দাদাই , পুকুর ,ধানক্ষেত এসব তো আছেই, মেহেরপুরের সবথেকে বড় আকর্ষণ ঘন্টে দাদা।সে এক আজব লোক। ঘন্টেদাদা হল অংকের সেই কনস্ট্যান্টের মত। ঘন্টেদাদা তারও দাদা আবার কাকাই, পিসু সবারই দাদা। আসলে অন্যকিছু নামে ডাকলে সে ভারী রেগে যায়। একবার পিসু ঘন্টেদাদাকে জ্যাঠা বলে ডেকে কেলেংকারীর একশেষ। 
মোদ্দা কথা, ঘন্টেদাদা মেহেরপুরের বসুবাড়ির ছেলেবুড়ো সকলের ইউনিভার্সাল দাদা।
           সকালের মিঠেকড়া রোদে পিঠ দিয়ে দাদু বসে পেপার পড়ছেন। পাশে বসে ঘন্টেদাদা ঝিমুচ্ছে আর একটা পায়রার পালক দিয়ে দাদুর পিঠে মাথায় সুড়সুড়ি দিচ্ছে। এহেন এক মাহেন্দ্রক্ষণে ঝুকাইদের গাড়ির হর্ণ শুনে চমকের গিয়ে ঘন্টেদাদার হাত কেঁপে পালক সোজা দাদুর কানে।

দাদু রেগে টং! ব্যস, ওমনি উঠবোস শুরু। দাদু রেগে গেলেই ঘন্টেদাদা উঠবোস শুরু করে।ওতেই নাকি দাদু ঠান্ডা।
"ওঠ,ওঠ, করিস কি! কোমরে খিল ধরে যাবে যে!"
ঘন্টেদাদাকে দাদু খুব ভালোবাসে কিনা! কোন এক জঙ্গল থেকে দাদু তাকে উদ্ধার করে এনেছিল সেই অনেককাল আগে। সেই থেকেই ঘন্টে দাদা দাদুর ডানহাত আর ঠামের বাঁহাত।এই পর্যন্ত্য গল্পের সবই ঠিক আছে। ঘন্টেদাদার বিদঘুটে কাজকম্মে বাড়ির সবাই বেশ ব্যতিব্যস্ত!সেবার চড়কের মেলা থেকে ঠাম একশ টাকায় তাকে একটা মজার জিনিস আনতে বলেছে।ঘন্টেদাদা ফেরত এল, হাত বিলকুল ফাঁকা।
"ওরে,কিনেছিস কি?"
"ফুরুৎ!"একগাল হেসে ঘন্টেদাদার জবাব।
"সে আবার কি বস্তু? খায় না মাখে?"
"এক খাঁচা পাখি, ঐ আকাশে ফুরুৎ!"
ঠাম তাকিয়ে দেখল, সত্যিই আকাশে রং বেরংএর পাখি উড়ে বেড়াচ্ছে।শেষে দাদাই সক্কলকে একঠোঙা জিলিপি এনে খাওয়ালো। ঘন্টেদাদা অবশ্য দুটো জিলিপি বেশী পেয়েছিল, তাঁর ভালো কাজটির প্রাইজ হিসাবে।

"চলো ঝুকাই,ঘোড়নিমের চূড়োয় একটা মজা আছে।"
"কি ঘন্টেদাদা?"
"ডিম ফুটে পাখির ছানা বেরোবে।"
কয়েকটা দিন কেটে গেল সেই পাখির পিছনেই।এরপরে একদিন দুপুরে বাড়ির সকলে ঘুমিয়ে পড়লে পা টিপে টিপে দুজনে চললো মধুকোশিয়ার জঙ্গলে। ঘন গাছে গা ছমছমে জঙ্গল। শেয়াল,ভাম,খটাশ এমনকি ভাল্লুক ও আকছার ঘুরে বেড়ায় সে জঙ্গলে। ঝুকাই তো তাজ্জব! ঘন্টেদাদা যে কত রকমের ডাক জানে! সব পাখপাগালি, 
জীবজন্তু সকলের সাথে আলাদা ভাষায় কথা বলে!
"ঘন্টেদাদা! তুমি কি হরবোলা?"
"শসসস!কাউকে বোলো না ঝুকাই। এটা তোমার আমার সিক্রেট"
"কি করে এদের ভাষা জানলে তুমি?"
"ইয়ে মানে সফ্টওয়ারে সব আপলোড করাই থাকে"
"মানে?"ঝুকাই এর চোখ দুটো ছটাকার ছানাবড়া হয়ে গেল!
"তুমি কি তাহলে?"
"ইটি? না না, আমি ইটি না। তবে মানুষ ও না। আমি হলাম অর্গানিক রোবোট!"
"মাই গড!"ঝুকাই ঘন্টেদাদাকে ছুঁয়ে দেখল।অবিকল মানুষ।একটা চিমটি কাটতেই "উফফ্"ও করে উঠলো।
ঝুকাই ঘন্টেদাদার আরো অনেক আজব কান্ড দেখল, একদমে তিনতলার ছাদে ওঠা,ভুস করে জলে ডুবে মাছ আনা, এমন কত কি!

ছুটি শেষ। ঝুকাই ফিরে এসেছে। আজো সে কনফিউজড, ঘন্টেদাদা আসলে কে ? মানুষ রোবোট? 
নাকি কোন এলিয়েন! তোমরা যদি কখনো মেহেরপুরে যাও, ঘন্টেদাদার কেসটা সল্ভ করে ঝুকাইকে জানিও প্লীজ।
শীত-চোর

মুক্তি দাশ 

সে ছিল এক হাড়হিম করা 
কনকনে শীত-রাত, 
কাঁপতে কাঁপতে চোর এসে এক
ঢুকলো অকস্মাৎ। 
সোনাদানা আর টাকাপয়সায়
হাতও দিল না, শুধু দেখি হায়-
লেপ চুরি করে গায়ে মুড়ি দিয়ে 
বিছানায় কুপোকাত!
সাঁতরাইচেঙ্গার রহস্যময় সাতকাহন পর্ব-২

গৌতম বাড়ই

স্কুলবন্ধ। আমরা তিনজন বলতে গেলে ছুটে গেলাম দুপুর একটু গড়াতেই মুজনাই নদীর ওপারে ভুটনীরঘাটে। স্কুলের আগে পাকা হাই-রোডের পাশেই সত্যি দেখতে পেলাম অনেকটা জায়গায় গোল করে একটা ভাঙ্গাচোরা চাকির মতন গোল-গোল দাগ। আর তারমধ্যে কিছু জ্যামিতিক অদ্ভুদ সব দাগ। স্থানীয়দের কোন হেলদোল নেই। হয়ত ভারী কোন লরী রাস্তা দিয়ে চলে যাবার সময় পাশের ধান-গমের জমিতে ওরকম ভাবে ভেঙ্গেছে।
 সুশান্ত বললে সেও দেখেছে গভীর রাতে আকাশ থেকে ঐরকম আলোর চাকি নামতে। সুশান্তর বাড়ি মুজনাই নদীর পাশেই। নতুন  যে এসএসবি ক্যাম্পটা হয়েছে তার গায়েই। সকালে গিয়ে সে দেখে এসেছে। অনুপকে বলেছে,আর অনুপ আমাকে।

আমরা চুপিসারে সেই ইউএফও বা মহাকাশ থেকে নেমে আসা চাকির গর্ত দেখে ফিরে আসি। তিনবন্ধু মিলে খুব গল্প করছিলাম।

এই ফ্লাইং সসার বা উড়ন্ত চাকি, পৃথিবী, গ্রহ, উপগ্রহ সবই তো এক অনন্ত রহস্যের ভাণ্ডার। খোদ আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নিজেও দেখেছেন বহু বছর আগে। সুদূর গ্রহ থেকে ভিন গ্রহের জীবরা নাকি এই উড়ন্ত চাকিতে করে নেমে আসে পৃথিবীর মাটিতে। আমরা যেমন ভিন গ্রহের জীবের সন্ধানে মহাকাশ যানে পাড়ি দেই মহাকাশে এও তেমনি। জাপানে, ইংল্যান্ডে, আমেরিকায় এই ইউএফও রাতের আকাশে বহুবার দেখা গিয়েছে। আমরা তিনবন্ধু বিশ্বাস করলাম আমাদের গ্রামের ধারে মহাকাশ যান নেমেছে।

সেদিনের রাতের অন্ধকারে ঝোপের ধারে কে ও?

রাত আটটা হবে। গ্রীষ্মের রাত হলেও ঘন অন্ধকার।হয়ত কৃষ্ণপক্ষ চলছিল। আমাদের গ্রামে তখনও কারেন্ট আসেনি। সুসু পেয়েছিল, ঘরের বাইরে দাঁড়িয়ে সুসু করতে করতে রাস্তার দিকে ঝোপে নজর পড়ল। দেখি জ্বলজ্বল করছে দুটো চোখ। আমি ভয় পেয়ে চিৎকার করে উঠলাম।বাবা লন্ঠন নিয়ে দৌড়ে এলো বাইরে।

- হ্যাঁ রে কী হয়েছে?
- বাবা ঝোপের ভেতর দুটো চোখ জ্বলছে।
- কোথায়?
- না এখন নেই।
- তাহলে হায়না বা শেয়াল হবে।ওরা গেরস্থের বাড়ি ছাগল মুরগি শিকার করতে আসে। ঘাঁপটি মেরে থাকে তাই লোকালয়ের ঝোপে।
আমি বাবার কথা শুনলাম তবে শেয়াল বা হায়না বলে বিশ্বাস হল না। অন্ধকারে মনে হচ্ছিল ও অন্যকিছুর চোখ। মা-বাবা দুজনেই ঝোপের দিকে আলো হাতে এগিয়ে গেলেন। কোথায় কী! কিচ্ছুটি নেই। ফিরে এসে বললেন-তোমরা এবারে রাতে পরিষ্কার উঠোনের ওপাশেই করো। গরমকালে সাপখোপের ভয়ও তো থাকে।

আমি ঘরের ভেতর এলাম কিন্তু মন থেকে ঐ চোখ দুটোর ছবি কিছুতেই তাড়াতে পারছিলাম না।
 তবে কী ওটা?
পঞ্চু জ্যেঠুর রবীন্দ্রজয়ন্তী

সুব্রত দেব


পাড়ায় রবীন্দ্রজয়ন্তী অনুষ্ঠান হবে। আয়োজক অনন্য সংঘ।আর তাতে প্রধান অতিথির আসন অলংকৃত করবেন পঞ্চানন কর্মকার। মানে পাড়ার পঞ্চু জেঠু।পঞ্চু জেঠু  বিপত্নীক। না ভাববেন না বৌ গত হয়েছে, বৌ ভাতের পরের দিনই বৌ নাকি পালিয়ে যায়। কারণ অজানা। 

পাড়ায় কোনো অনুষ্ঠান হলেই পঞ্চুজ্যেঠু প্রধান অতিথি। অটোমেটিক চয়েস। তা সেবার অনন্য সংঘের ছেলেরা  জ্যেঠুকে আমন্ত্রণ করতে গিয়েছে,  জ্যেঠু বললেন--- দেখ রাম, তোরা সব বড় হয়েছিস, এখন আর আমাকে জ্যেঠু না বলে দাদা বলে ডাকবি।রাম তো কথা শুনে প্রায় হেসেই ফেলেছিল, বন্ধুরা থামায়। কেননা পঞ্চু জ্যেঠু যদি বুঝতে পারে তাকে নিয়ে হাসাহাসি হচ্ছে তা হলেই সেরেছে। একবার বেঁকে বসলেই দু হাজার টাকা হাতছাড়া। প্রধান অতিথি তো আর এমনি এমনি হওয়া যায় না। তা পঞ্চু জ্যেঠু বললেন - শোন, এবার আমি একটা গান ও করব। রাম বাড়ি এসে সে কথা মাকে বলতে রামের মা ত হেসেই অস্থির! পঞ্চু দা  গান করবে, দেখিস লোক না পালায়, এমন সুন্দর(!) রাসভনিন্দিত গলা বড় তো একটা  শোনা যায় না---
গানের জন্য আরো পাঁচশ দেবে বলেছে।
নির্দিষ্ট দিন এসে গেল, অনন্য সংঘের মাঠে মুক্ত মঞ্চে 
রবীন্দ্র জয়ন্তীর আয়োজন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানের শুরুতে উদ্বোধনী সঙ্গীত পরিবেশন করল পাড়ারই মেয়ে ছোট্ট ঈশা ।মধুরিমা ঘোষণা করল এরপর প্রধান অতিথির ভাষণ রাখবেন- বিশিষ্ট সমাজসেবী পঞ্চানন কর্মকার, আমাদের সকলের প্রিয় পঞ্চু জ্যেঠু।হাততালিতে মাঠ ফেটে পড়ল। পঞ্চু জ্যেঠু পকেট থেকে কাগজ বার করে বলতে শুরু করার পর হঠাৎ একবার থামলেন, বললেন আমাকে ক্লাবের ছেলেরা গান করার জন্যও অনেক করে বলেছে, আসলে পাড়ার পুরোনো লোক ছাড়া এখনকার যারা তার তো আমার জলদগম্ভীর গলার মিষ্টি রবীন্দ্র সঙ্গীত শোনেনি, তাই রাজি হয়ে গেলাম। আবার একপ্রস্থ হাততালি। জ্যেঠু বলতে লাগলেন-তাই আমি ঠিক করেছি বক্তব্যের পরই গান শুনিয়ে দেব, কারণ আকাশের অবস্থা ভালো নয়। কথা শেষ হতে না হতেই ঝড় ওঠে আচমকা, ব্যস তাতেই পঞ্চু জ্যেঠুর হাতের কাগজ যায় উড়ে। বাচ্চারা ছুটোছুটি শুরু করে দেয়।কাগজ উড়ে যেতে জ্যেঠু তো দিশেহারা, তবু না দমে গান ধরেন - পাগলা হাওয়ার বাদল দিনে--- সকলে দুর্দার করে ছুটতে থাকে। বিশু জ্যেঠু বলেন -ওরে পঞ্চু তোর হেড়ে গলার গান থামিয়ে নেমে আয়, না হলে তোকে ও ঝড়ে উড়িয়ে নেবে।

শুরু হয়েছে। ধারাবাহিক। 
জানেন কি!
মনোজিৎ বেরা 
আজকের বিষয়: সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়

১. বাংলা সিনেমার স্বনামধন্য অভিনেতা সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের জন্ম ও মৃত্যু সাল কত? (তারিখ সহ)
২. সৌমিত্র বাবুর চলচ্চিত্র জগতের ইতিহাসে প্রথম অভিনীত সিনেমা কোনটি?
৩. সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় অভিনীত বিখ্যাত ছবি 'হীরক  রাজার দেশে' কত সালে মুক্তি পায় ও তাঁর পরিচালকের নাম কি?
৪. সৌমিত্রবাবুর পুরস্কারের ঝুলিতে ছোট থেকে বড় সব পুরস্কার রয়েছে। তার মধ্যে "পদ্মভূষণ" অন্যতম। এই পুরস্কার কত সালে পান?
৫. সৌমিত্রবাবু চলচ্চিত্র জীবনে তেমন বিরতি পাননি। তাঁর শিল্পকুশলতা ও কাজের প্রতি নিষ্ঠা দিয়েছিল তাঁকে চূড়ান্ত সফলতা। এবার প্রশ্ন হলো, তাঁর সর্বশেষ অভিনীত ছায়াছবি কোনটি?
৬. প্রবাদপ্রতিম অভিনেতা সৌমিত্রবাবু বেশ মেধাবী ছিলেন। এবার বলতে হবে কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে তাঁর পড়াশোনার জীবন কেটেছে?
৭. অনেক বিখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালকের সাথে অনেক সিনেমা করেছেন আমাদের প্রিয় সৌমিত্রবাবু। তো, প্রশ্ন হলো সত্যজিৎ রায় সমসাময়িক আরও দুইজন চিত্রপরিচালক নাম কি-- যাঁদের সাথেও কাজ করে অনেক নাম পেয়েছেন?
৮. কোন পরিচালক ও পরিচালিকা যুগলের সাথে শেষ সিনেমা করেন অভিনেতা সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়?
৯. সিনেমা জগতের সর্বকালীন সর্বশ্রেষ্ঠ পুরস্কার হল 'দাদা সাহেব ফালকে'। এই পুরস্কারে কত সালে সম্মানিত হন তিনি?
১০. ১৯৭০ এর দশকে 'সোনারকেল্লা' ও 'জয় বাবা ফেলুনাথ' এই দুই বিখ্যাত ছবিতে অভিনয় করেছিলেন তিনি। তো তাঁর অভিনীত চরিত্রটির নাম কি ছিল?

উত্তর মেল করে জানাতে পারেন (jaladarchi@yahoo.in)। সামনের রবিবার প্রকাশ পাবে উত্তর। 

জ্বলদর্চি পেজ- এ লাইক দিন👇


আরও পড়ুন

Post a Comment

0 Comments