প্রসূন কাঞ্জিলাল
বৈদিক সংস্কৃতিতে দেবী সরস্বতী হলেন বেদমাতা, বিপুলা জ্ঞানের স্রোতধারা, সেই সূত্র ধরে প্রাচীন বৈদিক সময়ে কোন একটি অঞ্চলের সবচেয়ে বিপুলা জলরাশির নদীটির নামকরন করা হতো সরস্বতী।যে নদী তীরে হতো সেই অঞ্চলের সভ্যতা সংস্কৃতির বিকাশ। তীরভূমি হয়ে উঠতো জ্ঞান অর্জনের পূণ্যভূমি। তাই প্রাচীন ভারতে একাধিক সরস্বতী নামের নদীর দেখা মেলে।যদিও বর্তমানের সেই নদীগুলি আজ শুধুই রূপকথা।
স্কন্দ পুরাণের প্রভাসখণ্ডে দেবী সরস্বতীর নদীরূপে অবতরণের কাহিনী বর্ণিত আছে। বায়ু পুরাণ অনুযায়ী কল্পান্তে সমুদয় জগৎ রুদ্র কর্তৃক সংহৃত পুনর্বার প্রজাসৃষ্টির জন্য প্রজাপতি ব্রহ্মা নিজ অন্তর থেকেই দেবী সরস্বতীকে সৃষ্টি করেন। সরস্বতীকে আশ্রয় করেই ব্রহ্মার প্রজাসৃষ্টির সূচনা হয়।
গরুঢ় পুরাণে সরস্বতী হলেন শক্তি অষ্টবিধা। শ্রদ্ধা, ঋদ্ধি, কলা, মেধা, তুষ্টি, পুষ্টি, প্রভা ও স্মৃতি। তন্ত্রে এই অষ্টশক্তি যথাক্রমে যোগ, সত্য, বিমল, জ্ঞান, বুদ্ধি, স্মৃতি, মেধা ও প্রজ্ঞা। তন্ত্রশাস্ত্রমতে সরস্বতী বাগীশ্বরী – অং থেকে ক্ষং পঞ্চাশটি বর্ণে তাঁর দেহ গঠিত। আবার পদ্মপুরাণ-এ উল্লিখিত সরস্বতীস্তোত্রম্-এ বর্ণিত হয়েছে –
“শ্বেতপদ্মাসনা দেবী শ্বেতপুষ্পোপশোভিতা,
শ্বেতাম্বরধরা নিত্যা শ্বেতগন্ধানুলেপনা।
শ্বেতাক্ষসূত্রহস্তা চ শ্বেতচন্দনচর্চিতা ,
শ্বেতবীণাধরা শুভ্রা শ্বেতালঙ্কারভূষিতা।। "….
এর অর্থ দেবী সরস্বতী শ্বেতপদ্মে আসীনা, শ্বেতপুষ্পে শোভিতা, শ্বেতবস্ত্র-পরিহিতা এবং শ্বেতগন্ধে অনুলিপ্তা। অধিকন্তু তাঁহার হস্তে শ্বেত রুদ্রাক্ষের মালা, তিনি শ্বেতচন্দনে চর্চিতা, শ্বেতবীণাধারিণী, শুভ্রবর্ণা এবং শ্বেত অলঙ্কারে ভূষিতা।
দেবী সরস্বতী আসলে দেবী দুর্গার ভিন্ন ভিন্ন রূপের একটি প্রকাশ মাত্র। সব মিলিয়ে সরস্বতী' নামক দেবীভাবনাটি বেশ জটিল ও দ্বিধাসংকুল।
'সরস্বৎ' শব্দের আরও একটি অর্থ হল প্রচুর জলবিশিষ্ট নদ বা নদী। বৈদিক যুগে সরস্বতী নামে বড় একটি নদী ছিল। সেই নদীর তীরে আর্যঋষিরা যাগযজ্ঞ করতেন। সরস্বতীকে ঘিরেই বৈদিক যুগের কৃষি, শিল্প-বাণিজ্য,
জ্ঞান ও কল্যাবিদ্যার বিস্তার ঘটেছিল। ওই নদীর রূপেই দেবী কল্পনা। অনুষঙ্গ পদ্ম, কচ্ছপ, হাঁস। জ্ঞান ও কলার স্মারকে অধিকন্তু পুস্তক, কলম ও বীণা।
“নিরুক্ত”কার যাস্ক - এর মতে দেবী সরস্বতী “দেবীরূপা নদীরূপা চ ” (২/২৩)। “বাক্”-রূপিনী দেবী বাগদেবী স্মরণে জলদা নদীও দেবীর পবিত্র নামের সঙ্গে পরবর্তীকালে সম্পর্কিত হয়েছিল। শ্রী শ্রী চণ্ডীতে মহাত্মা অর্জুন ঋষির বিদুষী কন্যার নাম ছিল “বাক্”। পৃথিবীতে অলৌকিক কিছুই ঘটে না। সরস্বতীর রূপাখ্যানেও বাস্তব ভিত্তি বোঝা যাচ্ছে।
🍂
আরও পড়ুন 👇
সরস্বতী শব্দের দুই অর্থ একটি ত্রিলোকা ব্যাপিনী সূর্যাগ্নি, অন্যটি নদী। সরস্ + বর্তী = সরস্বতী, অর্থ জ্যোতিময়ী। আবার "সৃ" ধাতু নিষ্পন্ন করে সর শব্দের অর্থ জল। অর্থাৎ যাতে জল আছে তাই সরস্বতী। ঋগ্বেদে আছে “অম্বিতমে নদীতমে দেবীতমে সরস্বতী,” সম্ভবত সরস্বতী নদীর তীরেই বৈদিক এবং ব্রাহ্মণ্য সংস্কৃতির উদ্ভব।
শুধু বৈদিক যুগেই নয়, পরবর্তীকালে মহাভারত, পুরাণ, কাব্যে পূতসলিলা সরস্বতীর মহিমা বর্ণিত হয়েছে। সরস্বতী নদীর উৎপত্তিস্থল ছিল হিমালয়ের সিমুর পর্বতে, সেখান থেকে পাঞ্জাবের আম্বালা জেলার আদবদ্রী নামক স্থানে সমভূমিতে অবতরণ করেছিল। যে প্রসবন থেকে এই নদীর উৎপত্তি তা ছিল প্লক্ষ্মাবৃক্ষের নিকটে, তাই একে বলা হতো প্লক্ষ্মাবতরণ। ঋগ্বেদের যুগে গঙ্গা, যমুনা ছিল অপ্রধান নদী, সরস্বতী নদীই ছিল সর্বপ্রধান ও সর্বাপেক্ষা প্রয়োজনীয়। এর তীরে ছিল প্রসিদ্ধ তীর্থভূমি। সরস্বতী ও দূষদ্বতীর মধ্যস্থান দেবনির্মিত স্থান হিসেবে বিবেচ্য হত। ব্রাহ্মণ ও মহাভারতে উল্লেখিত সারস্বত যজ্ঞ এই নদীর তীরেই অনুষ্ঠিত হয়। মহাভারত রচনা হওয়ার আগেই রাজপুতানার মরুভূমিতে সরস্বতী নদী অদৃশ্য হয়ে গেলেও কয়েকটি স্রোতধারা অবশিষ্ট ছিল। এই স্রোতধারা হল চমসোদ্ভেদ, শিবোদ্ভেদ ও নাগোদ্ভেদ।
রাজস্থানের মরুভূমিতে বালির মধ্যে চলুর গ্রামের নিকটে সরস্বতী অদৃশ্য হয়ে পরে ভবানীপুরে দৃশ্য হয়, আবার বলিচ্ছপুর নামক স্থানে অদৃশ্য হয়ে বরখের নামক স্থানে দৃশ্য হয়। তান্ডীয়মহাব্রাহ্মণে সরস্বতী নদীর উৎপত্তিস্থল হিসাবে পক্ষপ্রস্রবণ ও বিনাশস্থল হিসেবে বিনশনের নামোল্লেখ আছে। লাট্যায়ণের শ্রৌতসূত্র মতে, সরস্বতী নামক নদী পশ্চিম মুখে প্রবাহিতা, তার প্রথম ও শেষভাগ সকলের প্রত্যক্ষ গোচর, মধ্যভাগ ভূমিতে নিমগ্ন যা কেউ দেখতে পায় না, তাকেই বিনশন বলা হয়। অমূল্যচরণ বিদ্যাভূষণের মতে, বৈদিক সরস্বতীর লুপ্তাবশেষ আজও কচ্ছ ও দ্বারকার কাছে সমুদ্রের খাঁড়িতে গিয়ে মিলিত হয়েছে। সরস্বতী নদীর বিনাশ ঘটেছিল অবশ্যই বৈদিক যুগের শেষভাগে, একমতে খ্রিস্টের দেড় হাজার বছরেরও আগে। মহাভারতে আছে যে নিষাদদের চোখের আড়ালে থাকার জন্য ইহা বিনাশণ নামক স্থানে মরুভূমিতে অদৃশ্য হয়েছে। নদীর স্থানীয় নামই এই ঐতিহ্য বহন করছে। আবার অনেকে বলেন, সিন্ধুনদই সরস্বতী। সরস্বতী ও সিন্ধু দুটি শব্দের অর্থই নদী।
সরস্বতী নদী আজ অবয়বহীন হলেও, এই নদী সংক্রান্ত আরও কিছু তত্ত্ব ও তথ্য ছড়িয়ে আছে ইতিহাসের পাতায়।
১৯ শতকে অনুমান করা হত যে বর্তমানে ভারত-পাকিস্তানের মাঝে প্রবাহিত ঘাগ্গড়-হাকড়া নদী প্রথাটিই আসলে সরস্বতী। তবে ঋগবেদের নদীর অস্তিত্বের কোনও অকাট্য প্রমাণ না থাকায় সেই অনুমাণ সার্বিক ভাবে খারিজ করে ইতিহাসবিদ ও ভূতত্ববিদরা। তখনও মনে করা হত যে মূলত বর্ষার জল ব্যবহার করেই বেঁচে থাকত হরপ্পা সভ্যতার মানুষ।
'সায়েন্টিফিক রিপোর্ট' জার্নালে একটি রিপোর্টে প্রকাশ করে আইআইটি বম্বের ভূ-বিজ্ঞান বিভাগের গবেষকরা। এই গবেষণায় আইআইটির সঙ্গে কাজ করেন আহমেদাবাদের ফিজিকাল রিসার্চ ল্যাবোরেটরির গবেষকরাও। সেই গবেষণামূলক প্রতিবেদনেই লেখা হয়, "বহু বছর বেঁচে থাকা ঘগ্গড় নদীর উপর গবেষণা করে আমরা হরাপ্পান সভ্যতার ওই অঞ্চলের ৩০০ কিলোমিটার বিস্তীর্ণ অঞ্চল জুড়ে নদীর অস্তিত্ব পেয়েছি।"
গবেষণায় দাবি করা হয়, হরাপ্পার মানুষ তাদের প্রাথমিক বসতি ঘগ্গড় নদীর পাশে তৈরি করেছিলেন। আজ থেকে ৯০০০ থেকে ৪,৫০০ বছর আগের সেই হরাপ্পা বসতির পাশের নদী পরে সরস্বতী নামে পরিচিত হয়। তবে হরাপ্পা সভ্যতার বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে হিমবাহর সঙ্গে নদীটি বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। গবেষকরা প্রশ্ন করেন, মহেনজোদারো ও হরাপ্পার মতো বড় শহরগুলি ইন্দাস ও রবি নদীর পারে তৈরি করা হয়। তবে স্থানীয় স্তরে সেই সভ্যতার মানুষ এরকম কোনও নদীর পারে বসতি কেন তৈরি করবে যেই নদীটি শুকিয়ে যাচ্ছে। এর থেকেই গবেষকরা অনুমান করছে যে প্রথমে নদীটি হিমবাহের সঙ্গেই যুক্ত ছিল। পরে পরিবেশে বদল আসার জেরে সেই সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়।
ফিরে আসি বৈদিক যুগ ও ভারতীয় বিশ্বাস ও নদীর দেবী চরিত্রের পটভূমিকায়।
উত্তর-পশ্চিম ভারতের সরস্বতী নদীটি ধরার বুক থেকে হারিয়ে গেছে কোন এক প্রাচীন ঋক-বৈদিক কালে।কিন্তু এই বাংলার বুকে আজও কোথাও সংযোগ বিচ্ছিন্না বা কোথাও এক শীর্ন খাত রূপে প্রায় দু হাজার বছরের বাঙালি কৃষ্টি বিকাশ যাত্রার সাক্ষী স্বরূপ, সেই সরস্বতী নদী আজ চিরমৃত্যুর প্রহরের অপেক্ষারত। মানা হয় একদা এই সরস্বতী নদী ছিলো দক্ষিণবঙ্গের প্রধান নদী।গাঙ্গেয় ভাগীরথীর মূল বারিরাশি প্রবাহিত হতো এই নদীখাত ধরে। বঙ্গীয় সভ্যতার ঐতিহ্য আর বিকাশের আকর ছিলো এই নদী অববাহিকা।এর তীরেই ছিলো অতীতের তাম্রলিপ্ত বন্দর এবং সপ্তগ্রাম বন্দর। এই নদীর গতিপথ বেয়ে বাংলার বনিক সম্প্রদায় পৌছে গেছে সেই সূদুর জাভা - সুমাত্রা - বোর্নিও -
শ্যামদেশ কিংবা সিংহল, যেখানে এই বঙ্গভূমির মানুষ গড়ে তুলেছিলো একান্ত তাদের নিজস্ব বসতি। আজও তাই শ্রীলঙ্কার অধিকাংশ মানুষের DNA Matching হয়ে যায় এই বঙ্গদেশের অধিবাসীদের সাথে, তামিলদের সাথে নয়।
অতীতে ত্রিবেনী থেকে ভাগীরথী নদীর জলধারা তিনটি ভাগে বিভক্ত হয়ে ধাবিত হতো সাগরসঙ্গমে।
যমুনার তীরে ছিলো প্রাচীন চন্দ্রকেতুগড় তথা গঙ্গাবন্দর । এই এক নদী খৃষ্টীয় দ্বিতীয় শতকের পরেই নাব্যতা হারাতে থাকে।
ভাগীরথীর প্রধান জলরাশি প্রবাহিত হতো সরস্বতী নদী খাতে । ত্রিবেনী থেকে পশ্চিমে ধাবিত হয়ে পরে দক্ষিণমুখী হয়ে, অধুনা তমলুক (তাম্রলিপ্ত) হয়ে, ডায়মন্ড হারবারের কাছে প্রাচীন হুগলি নদীর খাতের সাথে মিলিত হয়ে সাগরের দিকে এগিয়ে চলতো। তাম্রলিপ্ত বন্দরের জলের জোগান দিতো এই সরস্বতী, দামোদর, ও রূপনারায়নের মিলিত স্রোতধারা।
কিন্তু পরবর্তীকালে অষ্টম-নবম শতকে এই নদী তাম্রলিপ্ত পথ ত্যাগ করে পূর্বমুখে প্রবাহিত হতে থাকে এবং বর্তমানের সাঁকরাইল (পূর্বপাড়ে মহেশতলা) থেকে হুগলী নদী যে খাতে প্রবাহিত হয়, সেই পথ ধরে চলতে থাকে দক্ষিনমুখে।
একটা মজার তথ্য জানিয়ে রাখা ভালো, খিদিরপুর থেকে সাঁকরাইল বর্তমান গঙ্গার (হুগলী নদী) এই পথে ষোড়শ শতকের আগে কোনো নদী খাতই ছিলো না। সরস্বতীর এই পথ পরিবর্তন তাম্রলিপ্তি বন্দরের মৃত্যুঘন্টা বাজিয়ে দেয় এবং পরিবর্ত হিসাবে উঠে আসে সরস্বতী নদীর তীরে হুগলির সপ্তগ্রাম বন্দর। সরস্বতীর তীরে হাওড়া হুগলীতে গড়ে ওঠে একাধিক বর্ধিষ্ণু গ্রাম, সপ্তগ্রাম হয়ে ওঠে বাংলার বাণিজ্যিক রাজধানী । গাঙ্গেয় বদ্বীপের বৈশিষ্ট্যই হলো বারে বারে নদীর গতিপথ পরিবর্তন এবং অতীতের কোনো স্বল্পগুরুত্বপূর্ণ নদী হয়ে ওঠে প্রধান জলবাহিকা , যেমন কোন একসময়ের শীর্নকায় কীর্তিনাশা হয়ে ওঠে বিপুলা কল্লোলিনী পদ্মা, তেমনই করে ষোড়শ শতাব্দী থেকে ভাগীরথীর মূল জলধারা ত্রিবেনী থেকে প্রবল বেগে অতিক্রম করতে শুরু করে। বর্তমানের হুগলী নদীর খাতে ক্রমশ নাব্যতা হারাতে শুরু করে সরস্বতী নদী। মধ্যযুগের উপন্যাস "মনসামঙ্গলে" তাই চোখে পড়ে চাঁদসদাগরের যাত্রা পথ হুগলী নদী ধরে এগিয়ে বর্তমানের আদি গঙ্গা পথে ধাবিত।
সরস্বতী নদীর চিরতরে হারিয়ে যাওয়া ইতিকথা চূড়ান্ত হয় , যখন ডাচ বনিকেরা খিদিরপুর থেকে সাঁকরাইল এক ট্রাইডাল খাঁড়ি পথে খাল খনন করে হুগলী নদীর জলধারা প্রবাহিত করে দেয় প্রায় মজে যাওয়া সরস্বতী নদীর দক্ষিণ খাতে, সাথে সাথে মৃত্যু পরোয়ানার সূচনা হয়ে যায় আদিগঙ্গারও। আজও হাওড়া হুগলীতে মাঝে মাঝে বিচ্ছিন্ন প্রায় শুষ্ক সরস্বতীর খাত দেখতে পাওয়া যায়। অনেক পুকুর কিংবা ঝিলের পাড়েও শ্মশান থাকে যা সরস্বতী নদীর অংশ হিসাবে মনে করেন অনেকে।
এইভাবেই সরস্বতী নদী কালস্রোতে কলেবরহীনা হলেও এককালের অস্তিত্ব কল্পনায়, মহাকাব্যে, চরিতমালায়, সাহিত্যে ও আজও ভারতীয় জন মানসে বিপুলভাবে বিরাজমানা।
গ্রন্থঋণ :---
১। 'সরস্বতী’ – স্বর্গীয় অমূল্যচরণ বিদ্যাভূষণ।
২। প্রবন্ধ “সরস্বতীর কুলের কথা" — শ্রী সুরজিৎ শাস্ত্রী। পত্রিকা – “প্রবাসী”; সংখ্যা – আষাঢ় (১৩৫৪)
৩। তান্ডীয়মহাব্রাহ্মণ, শতপথব্রাহ্মণ ও মহাভারত।
৪। ভারতচন্দ্র রায় গুণাকর বিরচিত “অন্নদামঙ্গল কাব্য"।
৫। মার্কন্ডেয় পুরাণ, স্কন্দ পুরাণ, বায়ু পুরাণ, গরুড় পুরাণ, পদ্ম পুরাণ, ব্রহ্মবৈবর্তপুরাণ-এর নির্বাচিত অংশ।
৬। Dr. Wallace Budge: Book of the Dead, Vol-1
৭। Rigvedic Culture of the Prehistoric Indus (1946): Vol-I & II, by Sankarananda.
৮। Studies in the Tantras by Dr. Probodh Kumar Bagchii ......
1 Comments
ধন্যবাদ
ReplyDelete