জ্বলদর্চি

ইস্কুল ফিস্কুল /পর্ব -৭/সৌমেন রায়

ইস্কুল ফিস্কুল 
পর্ব -৭

সৌমেন রায়

চিত্র – অসিত কুমার সেনাপতি

সনাতনের সুপ 

শহরের একটি সাঁতার প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের বাইরে অভিভাবকরা আড্ডা দিচ্ছেন, ছেলেরা সাঁতার শিখছে। কিশোরদা বললেন  আগে সাঁতারুদের স্পেশাল ট্রেনিং হত। প্র্যাকটিসের  পর সুইমিং পুলেরই কেয়ারটেকার সনাতন তাদের একটা  সুপ দিত। ডালের পাতলা  জলে সামান্য কয়েকটা সবজি, গোলমরিচ  আর  বিটনুন। সাঁতার থেকে উঠে ছেলেমেয়েরা সেটা চেটেপুটে খেত। সেই দেখে বাড়িতেও সুপ বানানো শুরু হল। প্রাণাধিক ছেলেটির জন্য বানানো সুপে  স্বভাবতই ডালের পরিমাণ বেড়ে গেল, সবজি বেড়ে গেল। বেশ দামী দামী সবজি পড়ল। বেলপেপার,  গাজর, বিট,  বিনস ক্যাপসিকাম।  আশ্চর্য ব্যাপার মায়ের হাতের বানানো সেই উন্নত মানের  সুপ ছেলেরা খেতেই চাইত  না। দীর্ঘদিন পর রাজ্যের সিলেবাসের বদল হয়েছে এবং সে অনুযায়ী নতুন পাঠ্য পুস্তক রচিত হয়েছে। এখন দেখতে হবে সিলেবাসটা সনাতনের সুপ হল না বাড়ির সুপ। মনে রাখবেন আলোচনা  কিন্তু  বাংলা  মাধ্যম  বিদ্যালয়ের  সাধারণ  স্টুডেন্টদের  নিয়ে।

 প্রথমে পাঠ্যপুস্তকগুলির  দিকে  তাকানো যাক। এগুলি একাধারে হিরো এবং ভিলেন।  শিক্ষাবিদ মহলে পুস্তকগুলি উচ্চ প্রশংসিত। কেউ কেউ বলেন বইগুলি আধুনিক এবং সিলেবাস বিশ্বমানের।  কিন্তু শিক্ষক সমাজে  বইগুলি যথেষ্ট নিন্দিত। তার অন্যতম প্রধান কারণ নতুন সিলেবাস ও তার বই এর উদ্দেশ্য সম্পর্কে সেভাবে শিক্ষক সমাজকে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়নি। খুব অল্প দু’চারটা শিবির হয়েছে। সেগুলো হয়ে গেছে বেবি’স ডে  আউট এর মত টিচার্স ডে আউট। পরিচিতদের সঙ্গে দেখা, আলাপ, খাওয়া ইত্যাদি মিটিয়ে সিলেবাসের উদ্দেশ্যটি বোধের মধ্যে আনতে কম সময়ই পাওয়া গেছে। আর শিক্ষাবিদরা কেউ স্কুলের আসল চিত্রটি জানেন না। কল্পরাজ্য বসে সিলেবাস বানান। যারা এখন পড়াচ্ছেন এবং যারা অভিভাবক সবাই পুরানো ধারায় শিক্ষিত। ফলে তারা অনেকেই পরিবর্তনটি মেনে নিলেও মনে নিতে পারেননি। পুরো সিলেবাসে , পাঠ্যপুস্তকে নিজের চিন্তা করার ক্ষমতা, বোধশক্তি বিকাশ, হাতে নাতে করে দেখা ইত্যাদির উপর জোর দেওয়া হয়েছে তা অনেকেরই মানসগোচর  হয়নি। 

                 উদাহরণ না দিলে ফাঁকা আওয়াজ মনে হবে। ধরা যাক এইট  এর ভৌতবিজ্ঞান। বহু ভৌতবিজ্ঞান শিক্ষক বইটির নিন্দায় পঞ্চমুখ । কিন্তু বইতে অত্যন্ত সুচারুভাবে বল, চাপ, ঘর্ষণ, প্লবতা ইত্যাদি সম্পর্কে ধারণা দেওয়া হয়েছে। সাধারণ মানের বাচ্চারও বুঝতে সমস্যা হওয়ার কথা নয়। বেশ কিছু জিনিস হাতেনাতে করার কথা বলা হয়েছে। বেশ কিছু চিন্তা সূত্র সৃষ্টি করা হয়েছে। যাতে  করে শিক্ষক এগিয়ে থাকা ছাত্রছাত্রীদের হাত ধরে আরেকটু সামনে এগিয়ে দিতে পারেন। কোথাও কোন সংজ্ঞা দিয়ে চিন্তাকে ভারাক্রান্ত করা হয়নি। এখানেই অনেকের আপত্তি । তারা সংজ্ঞা পড়ে অভ্যস্ত। এক প্রাক্তন ছাত্র বর্তমানে অভিভাবক। সে এক ভৌতবিজ্ঞান শিক্ষককে ফোন করে বললেন স্যার আপনি তো মেয়ের ক্লাস নেন । আপনি স্যার সংজ্ঞাগুলো লিখিয়ে দেবেন। উচ্চ প্রাথমিক পর্যন্ত প্লবতা কাকে বলে সংজ্ঞা না বলে তার বৈশিষ্ট্য জানা ও প্রয়োগ করতে পারা অধিক প্রয়োজন বলে তাকে  শিক্ষক বোঝালেন। শুনল, কিন্তু গলার স্বর বলছিল সে বোঝেনি। শ্রদ্ধা বসত কিছু বলেনি।

                 বইগুলির  বিষয়ে  এরকম বিভিন্ন ভ্রান্ত ধারণার ফাঁক গলে সহায়িকা গুলির মঞ্চে প্রবেশ এবং মঞ্চ মাতানো পারফরমেন্স। উচ্চমূল্যের সমস্ত বিষয়  ভিত্তিক সহায়িকা সাধারণ থেকে অসাধারণ সমস্ত ছাত্র-ছাত্রীর পুস্তক তালিকার অপরিহার্য অঙ্গ। অভিভাবককে আর্থিক দায়ভার থেকে মুক্ত করার জন্য সরকার বিনামূল্যে টেক্সট  বই দেয়। অভিভাবক টেক্সট বইয়ের জন্য তার সম্ভাব্য খরচের চার-পাঁচ গুণ ব্যয় করে সহায়িকা কেনেন। অথচ বই আর ক্লাস ফলো করলে ছাত্র-ছাত্রীদের বর্তমান শিক্ষা তো হবেই , এমনকি উচ্চ শিক্ষার জন্য প্রস্তুত করা যাবে । অভিভাবক কিনে দিতে বাধ্য হন কারণ তিনি শুনেছেন  সহায়িকা পড়তে হয়, না হলে পিছিয়ে পড়তে হয়। টেক্সট পড়ার  পর সহায়িকার প্রশ্নাবলী দেখলে অন্তত আশি শতাংশ নিজেই উত্তর করতে পারার কথা। কিন্তু আগে টেক্সট পড়বে এ ধারণাই উঠতে বসেছে। সুযোগ বুঝে সহায়িকা তথ্য ভান্ডার ঠেসে দিচ্ছে। সব মুখস্ত করছে, মৌলিক চিন্তার ক্ষমতা ক্রমশ কমছে। সাধারণ অভিভাবকের কথা বাদই দিন। কোন একটি স্টাফ রুমে এক দিদিমণি আরেকটি দিদিমনিকে তার ছেলের জন্য উপদেশ দিচ্ছেন দুটো পাবলিশার্সের সহায়িকা কিনে দিতে। সত্যি যদি তিনি শেষ পর্যন্ত উপদেশ মানেন তাহলে হয়ত অচিরেই ছেলে নিজের নামও সহায়িকা থেকে খুঁজতে পারে। অভিভাবকের কথা বর্জন করার একটি স্বাভাবিক দক্ষতা ছেলে মেয়েদের মধ্যে আছে, এক্ষেত্রে সেটিই ভরসা।

🍂

সিলেবাস নিয়ে কিছু বলা ছোট মুখে বড় কথা হবে জানি। তবু বলি। মন -কথা লিখতেই তো বসেছি। স্থির বিশ্বাস  এ লেখা কেউ পড়বে না। সিলেবাসে বোধের বিকাশের, চিন্তাশক্তি বিকাশের কথা ভাবা হয়েছে। সে কথা ভাবতে গিয়ে ভারাক্রান্ত হয়ে যায়নি তো বাংলা মাধ্যম সাধারণ বিদ্যালয়ে সাধারণ ছাত্রছাত্রীর পক্ষে? যেমন ক্লাস এইটের রসায়ন বিভাগে এত কথা ক্লাস এইটেই জানিয়ে দিতে হবে? যদি দিতেই হয় একটু আগে শুরু করা যেত না ?  যে সমস্ত কেমিক্যাল রিএকশন করে দেখতে বলা হয়েছে তার পরিকাঠামো কি এক শতাংশ স্কুলে আছে? সেভেনের গনিত যেভাবে পড়ানোর কথা বলা হয়েছে সেভাবে সিলেবাস কি এক বছরের শেষ করা সম্ভব? নিজে করি, লোককে দিয়ে করাই ( কষে দেখি) ইত্যাদি মিলে অজস্র অংক। সাধারণ ছেলেরা খেই হারিয়ে ফেলে। এক গণিত শিক্ষক বলছেন একই ধরনের কয়েকটা অঙ্ক পরপর থাকলে সাধারণ স্টুডেন্টও করতে পারে এবং তাদের আত্মবিশ্বাস বাড়ে। কিন্তু অংকগুলি প্রায় প্রতিটি আলাদা আলাদা ধরনের। তৈরি স্টুডেন্টদের জন্য ভাল। কিন্তু সাধারণরা হতোদ্যম হয়ে পড়ে। প্রশ্ন হতেই পারে এগিয়ে থাকা ছাত্র ছাত্রীরা কি করবে? তাদের জন্য ওই প্রশ্নমালার  শেষে একটা বি অংশ থাকতেই পারতো। সেখানে একটু কঠিন অংক থাকত। জীবনবিজ্ঞানেও এইটে মুরগি চাষ থেকে নাইনে হঠাৎ সুষুম্নাকান্ড ধরে টানাটানি। শুধু অঙ্ক, বিজ্ঞান নয় একই অবস্থা সব  বিষয়ে। পরিনমন স্তর নিয়ে আরেকটু ভাবার প্রয়োজন ছিল। 

       ইতিহাসে বলা হচ্ছে শুধু রাজাদের ইতিহাস কেন পড়বে? ব্যবসার ইতিহাস, কৃষির ইতিহাস , খেলার ইতিহাস, নিম্নবর্গের ইতিহাস এগুলোও পড়বে। হক কথা। কিন্তু কতটা পড়বে? সব কিছু সার সংক্ষেপ করে বলে দিলেই মনে দাগ কাটবে? এমনিতেই ইতিহাসে সাল তারিখ নিয়ে ছাত্র-ছাত্রীরা বিব্রত থাকে। তার উপরে তথ্য বিস্ফোরণ। স্কুলে স্কুলে খুঁজে দেখুন ইতিহাস ভালো লাগে এমন স্টুডেন্ট পাওয়াই দুষ্কর। সুপ স্বাস্থ্যকর কিন্তু স্টুডেন্টরা খাচ্ছে না। 

       ক্লাস সিক্সের ভূগোল ধরুন। দারুণ সিলেবাস, অজস্র এক্টিভিটি । এক্টিভিটি গুলো করতে পারলে হাতেনাতে ভূগোল শিখে যাবে স্টুডেন্টরা। কিন্তু সেসব গ্রহণ করার মত পরিণমন স্তরে কটা ছেলে পৌঁছেছে? ভয়াবহ রকম ভাবে কার্যকর শিখন দিবস কমেছে( কিভাবে সেটা পরের কোন লেখাতে আসবে নিশ্চয়) একটিভিটির মাধ্যমে পড়ানো হবে কি করে? সিক্সের  ভূগোলেই বায়ুমণ্ডলের স্তরবিন্যাস নিয়ে দু পাতায় যা যা তথ্য আছে ক্লাস টেনের ভৌতবিজ্ঞানে তার থেকে বেশি কিছু নেই, কম থাকলেও থাকতে পারে। এটা বইয়ের দুপাতা। ভূগোল বই ১২৫ পাতা।  এইরকম আরও পাঁচটা সাবজেক্ট আছে।

         বাংলা শিক্ষকরা বলছেন নিচু ক্লাসের বাংলাতে এখন নাকি অনেক বেশি সংখ্যায় গদ্য ,পদ্য পড়াতে হয়। একই ভাবনার উপর হয়তো তিন খানি টপিক আছে। সবই পড়াতে হয়। সিলেক্টেড হলে ভাল হতো। তারা বলছেন যে উর্ধ্বশ্বাসে পড়াতে হয় গোটা বছর। কে কি পড়ছে, কি লিখছে দেখার সময় নেই। এরকম পড়া আসলে হয় মাস্টারের পড়া। সাহিত্য (বাংলা ও ইংরেজি) নিয়ে শিক্ষক মশাইদের অভিযোগ টপিকগুলি মধ্যে অনেকগুলি তেমন মনোগ্রাহী নয়।  আধুনিক সময় নিয়ে রচিত গল্প রাখতেই হবে। রামের সুমতির দিন তো নেই। সত্য কথা। কিন্তু সুকুমার প্রবৃত্তি গুলির, মূল্যবোধ গুলির পরিবর্তন হয় না। মানে হয় হয়তো কিন্তু হওয়া বাঞ্ছনীয় নয়। তাই মনকে দোলা দেয় এমন পাঠ  আরও কিছু বেশি রাখা যায় কি?

           ছোট অবস্থায় সব সময় যুক্তি শেখালেই যে সে শিক্ষা দারুণ হবে এমন কিন্তু নাও হতে পারে। যুক্তি তো শেখাতেই হবে। কিন্তু তার আগে তাকে যুক্তি করার মতো জায়গায় আনতে হবে। কথাটা ফাঁকা আওয়াজ নয়, অভিজ্ঞতা প্রসূত। একবার বয়স্ক শিক্ষা দেওয়ার একটা হাওয়া উঠেছিল আশির দশকে। এই শর্মাও ঘরের বাগালকে (যারা নিয়মিত গবাদি পশুর চর্চা করতো) নিয়ম করে পড়াতে লাগলো। শেখাতে লাগলো ক এ আকার কা, ক হ্রস্ব ই কি ইত্যাদি। সুতরাং ক এর স্থানে খ বা অন্য কিছু বসালে সব উচ্চারণ করা যাবে। শব্দ পড়তে পারবে দ্রুত। নতুন পদ্ধতি আবিষ্কারের আনন্দে আমি যখন মশগুল তখনই ছাত্র বলে আমি পড়বো নি মাড়া ( একটি গ্রাম্য গালাগাল)।বাগালটি  যে খুব বুদ্ধিহীন ছিল তা কিন্তু নয়। তাকে দাবা শিখিয়েছিলাম হারানোর একটা লোক পাওয়া যাবে বলে। প্রথমদিকে হেরেও ছিল। তারপর শিক্ষকের  ‘সম্মান ‘ রাখেনি। তাহলে বুদ্ধি ছিল কিন্তু শিখতে পারল না। কেন পারল না বোঝা গিয়েছিল অনেক পরে। যুক্তি দিয়ে এভাবে পড়াটা আরো পরের কাজ ছিল। আগে কিছু শব্দ পড়তে পড়তে, তার ছন্দ ও ঢেউ অনুভব করতে করতে মনের মধ্যে একটা আনন্দ লহরী তোলার দরকার ছিল।  তারপর খানিক অভ্যাস গড়ে তুলতে হত। তারপর যুক্তি। সিলেবাসেও একই কথা প্রযোজ্য।

     এই সিলেবাসের দাবি শিশু নিরবিচ্ছিন্ন ভাবে পাঠ গ্রহণ করবে। সেই নিয়ে ভাববে, অনুশীলন করবে, নিয়মিত স্কুলে আসবে। কিন্তু তার জন্য গৃহে, বিদ্যালয়ে যে পরিবেশ দরকার, যে সক্ষমতা দরকার সেটি কি আছে? সামাজিকভাবে, পারিবারিকভাবে কি আমরা প্রস্তুত? সিলেবাস প্রস্তুতকারকদের যুক্তি নিত্য নতুন জিনিস আবিষ্কার হচ্ছে। উচ্চ শিক্ষার সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখতে সিলেবাস বাড়াতেই হয়। তা যদি হয় তাহলে কুড়ি বছর পরে পদার্থবিজ্ঞানের পাটারবেশন থিওরি, পদ্মা নদীর মাঝির মনস্তত্ত্ব,ইসরাইল – প্যালেস্টাইন সম্পর্ক, কাটোগ্রাফি, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স সব একসাথে মাধ্যমিক সিলেবাসে পড়াতে হবে। বিকল্প কিছু নেই? টপিক কমিয়ে, পেনিট্রেশন বাড়িয়ে পরিনমন স্তরটি বাড়ানো যায় না? অপ্রয়োজনীয় মেদ ছেঁটে ফেলা যায় না?

   ২০২৫ এ যে নতুন সিলেবাস হওয়ার কথা তাতে কি তাহলে পাল্টে যেতে পারে  অনেক কিছু?  নিশ্চিত থাকুন কিছু পাল্টাবে না। বাড়তে পারে, কমবে না। সিলেবাস বাইরে সবাই দেখবে। একটু জম্পেশ না হলে হয়! সিলেবাস পাল্টানো, এ /বি ভাগ করা, সুসংহত করা এসব মেলা গোলমালের কথা, পরিশ্রমের কথা। তার চেয়ে বরং চলুন খানিক শেয়ার খেলি। বাজারটা ভালো উঠেছে।

Post a Comment

12 Comments

  1. AnonymousJuly 23, 2024

    🙏🙏🙏🙏🙏🙏

    ReplyDelete
  2. AnonymousJuly 23, 2024

    অনেক বুঝে বুঝে জ্ঞান যে বোঝা হয়ে যায় প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাবিদদের পিঠে তা এই প্রচুর পাঠক্রমের উৎসাদন দেখেই বোঝা যায়। আপনার লেখা ঠিক পয়েন্টগুলো টাচ করেছে। শিক্ষাও তো এই মানসিক বিত্তহীন চিত্তহীনদের দেশে দোকানদারি। আর স্কুল থেকে গলায় মেডেল ঝুলিয়ে বেরিয়ে আসছে সহায়িকাসেবী রাসভের দল তারাই কেউ কেউ আবার হয়ে যাচ্ছে শিক্ষাবিদ। এই আস্তাবলের ময়লা ধুতে অনেক হারকিউলিস চাই। এই দুর্ভাগা দেশে তো একজনও দেখি না

    ReplyDelete
    Replies
    1. ধন্যবাদ নেবেন।প্রবল কশাঘাত করেছেন।🙏
      চেষ্টা করছি বিভিন্ন দিক তুলে ধরতে।পরের লেখাগুলিতেও চোখ রাখার অনুরোধ রইল।

      Delete
  3. সোমনাথ মুখোপাধ্যায়July 24, 2024

    পরিচিত বিধি ব্যবস্থা শিক্ষককে ক্রোধী করে ফেলতে পারে , তবে তাকে নিয়ন্ত্রিত রাখতে হবে। কেননা হতাশা গ্রাস করলে নতুন রাস্তা খুঁজে পাওয়া যাবে না।

    ReplyDelete
  4. সোমনাথ মুখোপাধ্যায়July 24, 2024

    হাল ছেড়ো না বন্ধু,এসো উপায় খুঁজি জোরে।

    ReplyDelete
    Replies
    1. একদম। রাগার প্রশ্ন নেই।এটা ওটা উপায় করেই তো চালাতে হচ্ছে।

      Delete
  5. AnonymousJuly 24, 2024

    সবাই রাগেন না,কেউ কেউ রাগেন। যাঁরা রাগেন তাঁরাই কষ্ট পান।

    ReplyDelete
  6. হলধর হাতীJuly 24, 2024

    সকলে রাগেন না, কেউ কেউ রাগেন। যাঁরা রাগেন তাঁরাই কষ্ট পান।

    ReplyDelete
  7. নির্মাল্য ঘোষOctober 10, 2024

    ফিরে এসো হে রবীন্দ্রনাথ
    সিলেবাস কমিটির মাথায় রেখো তোমার হাত

    ReplyDelete
  8. অনেক কথাকে আন্ডার লাইনড্ করতে মন যাচ্ছে যেটা আর সকল বই পড়ার সময় করি ।এখানে কোথায় করবো ?

    ReplyDelete