পর্ব -২৫
সৌমেন রায়
চিত্র – অসিত কুমার সেনাপতি।
লড়াই ক্ষ্যাপা
‘সাত জার্মান একা জগাই ,তবুও জগাই লড়ে’। বেশ কিছু শিক্ষকের ক্ষেত্রে লাইনটি তাদের জীবনের সঙ্গে সম্পৃক্ত। এত অবহেলা, অনাদরের মধ্যেও তারা লড়াই করে চলেছেন। সঙ্গে আছেন শিক্ষক নন এমন মানুষও। এরা লাইট, ক্যামেরা, আ্যকশনের বাইরে নিবিষ্ট মনে ছাত্র-ছাত্রীদের পরিচর্যা করে চলেছেন। শিক্ষার প্রদীপ শিখাটি অনির্বাণ রেখেছেন। নতুন সলতে পাকাচ্ছেন, পুরনো সলতেয় তেল দিচ্ছেন। পরিচিত বৃত্তের সব বললেই বিস্তৃতির কারণে পাঠকের বিরক্তি উৎপাদন হবে। না জানা তো আরো কতই আছে! তবু কয়েকটি উদাহরণ তুলে ধরা দরকার বিশ্বাস উৎপাদনের জন্য। কর্মরতদের নাম উল্লেখ করা হয়নি বিশেষ কারণে। বিশ্বাস রাখুন একটি উদাহরণও কষ্ট কল্পনা নয় ।সংখ্যায় হয়তো এরা সংখ্যালঘু কিন্তু গুরুত্বে নয়। এদের একজন-দুজনের উপস্থিতি সামগ্রিক পরিবেশটাই পাল্টে দেয়। এদের দ্যুতিতেই শিক্ষাক্ষেত্রটি এখনও গোধূলি লগ্নে আটকে আছে।
শহরেরই কলেজিয়েট এর প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক সুচাঁদ পান মহাশয় এবং মেদিনীপুর কলেজ এর প্রাক্তন অধ্যাপক সুভাষ সামন্ত মহাশয় দুই অক্লান্ত সৈনিক। দুজনেরই বয়স আশির আশেপাশে । বিগত কয়েক দশক ধরে মেদিনীপুর সায়েন্স সেন্টার এবং আই এ পি টি র বিজ্ঞান কেন্দ্র (মেদিনীপুর কলেজ) থেকে হাতে কলমে বিজ্ঞান শেখানোর চেষ্টা করে আসছেন। স্কুলে স্কুলে প্রদর্শনী, কুইজ কম্পিটিশন, গ্রীষ্মকালীন শিবির, পূজাবকাশে শিবির, সেমিনার, অরিগামি বিভিন্নভাবে চেষ্টা করছেন। ইদানিং তারা আবার স্কুলে স্কুলে স্টুডেন্টদের ট্রেনিং এর ব্যবস্থা করেছেন। মেটেরিয়াল সরবরাহ করছেন। এই বয়সে স্কুলে স্কুলে যাচ্ছেন। বৃদ্ধ বয়সে জীবনের অপ্রাপ্তিগুলি খুঁটে খুঁটে ‘হতাশার সুখ’ ভোগ করার পরিবর্তে তারা নিবিষ্ট মনে কাজ করে চলেছেন। সঙ্গে আছে ডেডিকেটেড টিম। প্রবীণ নবীন মিলিয়ে বেশ বড় গ্রুপ। এরা সকলেই আপন হৃদয়ের আলোকে উদ্ভাসিত।এই প্রবন্ধের প্রদীপ শিখার ক্ষমতা নেই তাদের আলোকিত করার। তাদের সকলের চেষ্টাতেই আজকে পশ্চিম মেদিনীপুরের বহু স্কুলে এমন সব লো কস্ট টি এল এম আছে যা দিয়ে স্কুল স্তরে বিজ্ঞানের শতাধিক পরীক্ষা নিরীক্ষা করে দেখানো সম্ভব।
গড়বেতার এক ভূগোল শিক্ষক গনগনিতে নিয়মিত প্লাস্টিক পরিষ্কার করেন নিজ উদ্যোগে। জঙ্গলে আগুন লেগেছে শুনলে ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে ছুটে যান নেভাতে। ছাত্র-ছাত্রীদের গাছ দেন লাগাতে। নিয়মিত সে গাছের দেখভাল করেন ঘুরে ঘুরে। চব্বিশ পরগনার এক গণিত শিক্ষক প্রতিদিন হোয়াটসঅ্যাপ খুলে বসেন ছাত্র-ছাত্রীদের গণিত ,বিজ্ঞানের যা যা বিষয় ক্লাসে করে দিতে সময় পাননি তার সমাধান করতে। এক বিজ্ঞান শিক্ষক লো কস্ট টি এল এম বানাবেন বলে নিজে করাত, হাতুড়ি, তাতাল ইত্যাদি কিনে নিয়েছেন। কারণ এসব ছোটখাটো জিনিস বানিয়ে দিতে সবাই বিরক্ত হয়। পাকা চুল বিজ্ঞান শিক্ষক মেলায় ঘুরে ঘুরে খেলনা কেনেন। সেখানে কি বিজ্ঞান আছে স্টুডেন্টদের শেখাবেন বলে। কোন শিক্ষক ছুটির সময় নিজের নামে লাইব্রেরির বই ইস্যু করে ছেলেমেয়েদের দেন (ছুটির সময় সাধারণত বই দেওয়া হয় না) ছুটিতে তারা গল্পের বই পড়বে বলে। নিজের কাজ সামলে ছেলে মেয়েদের নাটক, আবৃত্তির চর্চা করান এমন শিক্ষক বিরল নয়। খেলাধুলার শিক্ষক নিজে পয়সায় স্কুলের ফুটবল দলকে খেলার জুতো কিনে দিয়েছেন স্কুল অনুমোদন না করায়। প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষক অতি দীন আয়োজনে, লাইন বাসে ঝুঁকি নিয়ে দরিদ্র ছেলেমেয়েদের ভ্রমণের আনন্দ দিচ্ছেন এমন উদাহরণও আছে। কেউ অফ পিরিয়ডের খুরপি হাতে স্কুলের বাগানে নেমে পড়েন । কেউ বা আগ্রহী স্টুডেন্টদের টিফিনের সময় ডেকে নেন তাদের দুর্বলতার জায়গাগুলি মেরামত করে দেবেন বলে।পরের স্তরে ভর্তি হওয়ার জন্য আর্থিক সাহায্য করা, বই, খাতা দেওয়া, টিউশন ফিস দেওয়ার ঘটনা তো অসংখ্য। বেশ কিছু প্রধান শিক্ষক দায়িত্ব নেওয়ার পর পরিকাঠামো, শ্রেণী শিক্ষা, ফলাফল, কো-কারিকুলার অ্যাক্টিভিটির মাধ্যমে স্কুলে পরিবর্তনের হাওয়া বইয়ে দিয়েছেন।
আগে শুনেছিলেন কোন এক শিক্ষক শেয়ারবাজার ক্লোজিং এর সময় ক্লাস দিতে নিষেধ করেছিলেন। শুনেছিলেন এক শিক্ষিকা বাসের মধ্যে উচ্চস্বরে বলছেন তারা পালাক্রম স্কুলে যান। এদের প্রত্যেকের উত্তর শিক্ষক সমাজের মধ্যেই আছে। এখনও কোন কোন শিক্ষক চেয়ে প্রভিশনাল ক্লাস নেন। যিনি রুটিন করেন তাকে বলেন, স্যার ওই ক্লাসে ফাঁকা থাকলে একটু দেবেন।ওখানে আমার ক্লাস নেই। ছেলেগুলোর সঙ্গে একটু কথা বলব। পুনের একটি অটলওয়াড়ি স্কুলে একজন মাত্র ছাত্রী ,নাম সিয়া সেলার। দিদিমনি মঙ্গল ধাওয়ালে প্রতিদিন নব্বই কিলোমিটার যাওয়া আসা করেন ঐ একজনকে পড়াবেন বলে। তিনি বলছেন নিজের বাচ্চার মুখ চেয়েই তিনি অপরের শিশুকে পড়াতে ছুটে যান।
NMMSE,NTSE, VSO এর মতো বাইরের পরীক্ষাগুলিতে পিছিয়ে পড়া অঞ্চল থেকে ছেলেরা অংশগ্রহণ করতে চায় না। এক শিক্ষক বলছেন তিনি ছাত্র-ছাত্রীদের প্রতি বছর বুঝিয়ে এই পরীক্ষায় বসান। তাদের বই কিনে দেন। গ্রীষ্মের ছুটিতে তাদের স্পেশাল ক্লাস নেন। কখনো স্কুলে গিয়ে , কখনো অনলাইনে। সিলেবাসে বিভূতিভূষণের তালনবমী গল্পটি আছে। ২৪ পরগনার এক বাংলা শিক্ষক প্রতিবছর তাল উৎসব করেন গল্পটিকে কেন্দ্র করে। তালের খাবার বানিয়ে নিয়ে আসে ছাত্রছাত্রীরা। ন্যূনতম মূল্যে তা বিক্রি হয়। গণিতের শিক্ষক খরচ এবং বিক্রয় মূল্যের হিসাব থেকে তাদের শতকরার অংক করতে দেন। তালের মত খনিজ সমৃদ্ধ একটি দেশি ফলের সঙ্গে সম্প্রীতি ঘটে ছেলেমেয়েদের। এক ভূগোল শিক্ষিকা প্রতিবছর ছুটির আগে বলে দেন যে যেখানে বেড়াতে যাচ্ছ সেখান থেকে নুড়ি পাথর বা ওই ধরনের কিছু যা বিনা পয়সায় পথের ধারে, পাহাড়ের খাঁজে,সমুদ্রের বালু তটে পাওয়া যায় নিয়ে আসবে। সেগুলি তিনি ল্যাবরেটরীতে লেভেলিং করে রাখেন। ছেলে মেয়েরা বেড়াতে গিয়েও পড়া থেকে হারিয়ে যায় না। এক জীবন বিজ্ঞান শিক্ষক উদ্ভিদের চলন দেখবেন বলে কিছু বিশেষ প্রজাতির গাছ লাগিয়ে রেখেছেন স্কুলের ছাদে।সঙ্গে আছে কিছু ভেষজ উদ্ভিদ। সারাবছর জল দিয়ে বাঁচিয়ে রেখেছেন। বহু শিক্ষক আছেন যারা এখনো ঘরের খেয়ে বনের মোষ তাড়াতে পছন্দ করেন ।তাদের কেউ স্টুডেন্ট হেলথ হোমের সঙ্গে ছাত্রদের যুক্ত করেন। কেউ এন সি সি করান। সকাল সকাল স্কুল এসে ঝাঁট দিয়ে মদের বোতল পরিষ্কার করে স্কুল খোলেন এমন শিক্ষকও আছেন (বাঘের দুধ – স্বাতী ভট্টাচার্য)।
বারাসাত কাজীপাড়ায় ISI এর প্রাক্তন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ চক্রবর্তী মহাশয় ও তার সঙ্গী সাথীদের ‘প্রত্যুষ’ বলে একটি সংস্থা দরিদ্র ছাত্র-ছাত্রীদের পড়ার দায়িত্ব নেয় । তারা যাতে পড়া চালিয়ে যেতে পারে সেজন্য তাদের মায়েদের হাতের কাজের ট্রেনিং দেন। রহড়ায় অবস্থিত ‘রহড়া আন্তরিক’ প্রতিবছর ১০০ থেকে ১২০ জন ছাত্রছাত্রীর সকাল সন্ধ্যা পড়ার ব্যবস্থা করে। স্টুডেন্টদের বই খাতা আনুষঙ্গিক জিনিসপত্রের ব্যবস্থাও তারা করেন। ছোটদের মতামত নিয়ে নিজেদের কর্মপদ্ধতির পরিবর্তনও করেন। সংস্থার ভারপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা বলছেন সবাই যে দারুন পড়াশোনা করে প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে এমন নয়। কিন্তু পড়াশোনার মধ্যে থাকলে সামগ্রিকভাবে একটি আচরণগত পরিবর্তন ঘটছে, সেটা তারা চোখের সামনে দেখছেন এবং সেটিই তাদের চালিকাশক্তি। বাঁকুড়ার চাছনপুরে রেবা মুর্মু নিজের হাতে গড়ে তুলেছেন আদিবাসী ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য তার পাঠশালা, মাত্র ১৩ বৎসর বয়সে গণধর্ষণে মারা যাওয়া লক্ষী মুর্মুর স্মৃতিতে। পুরুলিয়ার মানবাজার ব্লকের প্রত্যন্ত অঞ্চলে সরকারি সাহায্য ছাড়াই সাড়ে পাঁচশ জন আবাসিক স্টুডেন্ট নিয়ে চলে গান্ধীজীর নৈ তালিম বিদ্যালয়ের আদর্শে প্রতিষ্ঠিত মাঝি হীরা আশ্রমিক বিদ্যালয়। চব্বিশ পরগনা ভাঙ্গরের কিশোর ভারতীর( শ্রদ্ধেয় মিহির সেনগুপ্ত মহাশয় প্রতিষ্ঠিত)এক শিক্ষক বিশেষ আমন্ত্রণে ছুটে যান সেখানে। তিনি বলছেন ছাত্র-ছাত্রীদের আগ্রহ এবং কৌতূহলে অভিভূত হয়ে প্রথম দিন এগারোটা থেকে নটা, পরের দিন সাতটা থেকে পাঁচটা পর্যন্ত কাজ করেও তিনি ক্লান্তিবোধ করেননি। তিনিই খবর দিলেন হাইকোর্টের প্রাক্তন আ্যডভোকেট মাননীয় অভীক সাহা মহাশয় ‘অদিতি এডুকেশনাল ট্রাস্ট’ এর মাধ্যমে প্রান্তিক শিশুদের প্রাথমিক শিক্ষা দিচ্ছেন। প্রতি কুড়ি জন স্টুডেন্ট নিয়ে একটি করে ইউনিট তৈরি হয়। যাবতীয় ভার বহন করে ট্রাস্ট। তাদের পড়ানোর পদ্ধতিও আধুনিক। হাজারটি ইউনিট স্থাপনের ইচ্ছা আছে ট্রাস্টের। কালনার এক অবসরপ্রাপ্ত কেমিস্ট্রির শিক্ষক অমল কুমার নিজের হাতে স্বল্পমূল্যের গ্যাস জেনারেটর বানিয়েছেন। উচ্চ মূল্যের কেমিক্যালগুলি কম পরিমাণে বিক্রি করছেন যাতে ছাত্র ছাত্রীর নিজের হাতে করে দেখতে পারে। বীরভূমের সদাই ফকিরের ( সুজিত চট্টোপাধ্যায়) পাঠশালার কথা সমাজ মাধ্যমের দৌলতে সবাই জানেন। বার্ষিক মাত্র দুই টাকা দক্ষিণার বিনিময়ে তিনি সারা জীবন ছাত্র-ছাত্রীদের পড়িয়ে আসছেন।
স্কটিশ চার্চ এর প্রাক্তন অধ্যাপক অরূপ রায় মহাশয় এবং তার সঙ্গীরা বেলপাহাড়ির কাছে আমলাশোলে বিদ্যালয় খুলেছেন। সেখানে আদিবাসী ছাত্র-ছাত্রীদের বিনা পয়সায় পড়াশোনা, থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা করেছেন। এয়ারপোর্ট এর কাছে হুগলির একটি কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ দেবব্রত মজুমদার মহাশয় এবং তার সঙ্গী সাথীরা ‘শেখার সাথী’ বলে একটি সংস্থা চালাচ্ছেন। তাদের মতে প্রাথমিকভাবে অক্ষর পরিচয় এর অভাবেই বহু ছাত্র-ছাত্রী পড়াশোনার বাইরে চলে যায়। আর যেভাবে সবাইকে একই বই দিয়ে অক্ষর পরিচয় করানো হয় সেটা একদমই বিজ্ঞানসম্মত না। তারা ২৭ টি বইয়ের সেট তৈরি করেছেন যা দিয়ে চতুর্থ শ্রেণী পর্যন্ত পড়াশোনা করা যায়।
বাঁকুড়া রাধানগরের এক প্রাথমিক শিক্ষক নিজ উদ্যোগে স্কুলে স্কুলে ঘুরে সাপের উপর সচেতনতা মূলক স্লাইড শো করছেন, হাইমলিখ কৌশল শেখাচ্ছেন, হাতে কলমে বিজ্ঞান শিক্ষার শিবিরের আয়োজন করছেন। তিনি কোভিদ এর সময় জীবন শিক্ষা পরিষদ বলে একটি সংস্থা গঠন করে পুরো কভিড পিরিয়ড অনলাইনে পড়াশোনা করিয়েছেন। এমন আরো কত কত ‘গল্প’ আড়ালে আবডালে লুকিয়ে আছে।
এদের প্রত্যেকের কার্যকলাপ নিয়ে আলাদা আলাদা পর্ব হতে পারে । কিন্তু এসব কথা খুব একটা বাইরে আসেনা। কারণ এই সমস্ত ব্যক্তিরা প্রচারের আলো পছন্দ করেন না। নিভৃতে কাজ করেই তাদের আনন্দ। পাঠকের নিশ্চয়ই বিশ্বাস উৎপাদন হয়েছে যে আলো এখনো পুরোপুরি নেভেনি। হৃদি-রস যে প্রদীপের জ্বালানি সে কি নেভে কখনও!পাউডার কৌটার টেলিস্কোপ বানিয়ে আকাশ দেখানো মাস্টারমশাইরা যে এখনো বিলুপ্ত হয়ে যাননি (পাউডার কৌটার টেলিস্কোপ- স্বপ্নময় চক্রবর্তী )। এরা রক্তবীজের জ্ঞাতি। ফোঁটা ফোঁটা রক্তেই জন্ম দিয়ে যান আরও রক্তবীজের। এরা যে এসব করতে পারেন তার কারণ এদের প্রত্যেকের একটি শিশুসুলভ মন আছে । শিশু আপন আনন্দে মাতোয়ারা থাকে। না প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, না মানবিক সৌন্দর্য কোন কিছুই তাদের টানতে পারে না। কারণ তার নিজের মধ্যেই অপার আনন্দের স্রোত। এরাও তেমনি কেন হচ্ছেনা , কি করে হবে এই দ্বিধা দ্বন্দ অনায়াসে এড়িয়ে যান। অনায়াসে ভুলে যেতে পারেন ঋণাত্মক ঘটনা। কোন বিরূপ পরিস্থিতিতেই সন্তানসম ছাত্র-ছাত্রীদের হাতটি ছেড়ে দেন না। সামনে থেকে এদের দেখলে আপনা থেকেই হাত উঠে আসে নমস্কার এর ভঙ্গিতে।
7 Comments
লেখার মধ্যে অদিতি ট্রাস্ট টি অধিতি (Adhiti) ট্রাস্ট হবে । ভুলের জন্য দুঃখিত
ReplyDeleteআজকের পর্বটি পুরোটাই তথ্য নির্ভর, তবে বিশ্বাসযোগ্য বাস্তব তথ্য।
ReplyDeleteপর্বটি পড়ে কিছু করার অনুপ্রেরণা পাচ্ছি।
ধন্যবাদ।লেখাটি স্বার্থকতা পেল।
Deleteএই পর্বের লেখায় সৌমেন রীতিমতো উত্তেজিত হয়ে পড়েছেন নিশ্চয়ই। এতে অন্যায় কিছু নেই। স্কুল শিক্ষার ফাঁক ফোঁকরগুলো নিয়ে কথা বলতে বলতে যখন ক্লান্তি এসে গ্রাস করছে লেখক ও পাঠকদের মন ,যখন আমরা সবাই ভাবতে শুরু করেছি গোটা ব্যবস্থাপনাই বেপথু হয়ে গেছে, ঠিক তখনই সৌমেন আমাদের এক নতুন রূপকথার গল্প শোনালেন। তাঁকে ধন্যবাদ।
ReplyDelete🙏🙏 আশা নিয়ে ঘর করি ,আশায় পকেট ভরি --
DeleteInspiring... soumenbabu carry on
ReplyDeleteThank you 🙏
Delete